কলকাতার কাবুলিওয়ালা : অভিবাসন, অভিযোজন ও জীবনচর্যা
তুহিন হক
প্রচ্ছদ- সেঁজুতি বন্দ্যোপাধ্যায়
১৮৯২ সালে রবীন্দ্রনাথের লেখা ‘কাবুলিওয়ালা’ ছোটগল্প অবলম্বনে যখন গত শতাব্দীর পাঁচের দশকে তপন সিংহ ছবি বানান, সুদূর আফগানিস্তান থেকে আসা রহমত কলকাতার পথে-প্রান্তরে দেখা কাবুলিওয়ালা চরিত্রের প্রতীক হয়ে ওঠে। ঔপনিবেশিক আমলে কলকাতা মহানগরে আফগানদের জীবনচর্যা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস থেকে কীভাবে শহরের অলিন্দের নিঝুম ইতিহাসকে বয়ে বেড়িয়েছেন, কেমনভাবে নিজেদের পরিচিত সীমান্ত ভেঙে দুঃখ-দুর্দশা, বেদনাতুর আলোকরেখা ও হতাশার আখ্যান শুনিয়েছেন- সেসবই এই গ্রন্থের মূল বিষয় হয়ে উঠেছে। কাবুলিওয়ালাদের এই ইতিহাস অধ্যয়নের সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের অভিবাসন, বঞ্চনা, নাগরিকত্বের লড়াই ও নস্টালজিয়া নিয়ে সবিস্তারে লেখা এই আকর গ্রন্থ লেখকের দশ বছরের গবেষণার ফসল।
বইটির পূর্ণাঙ্গ সূচিপত্র দেওয়া হলো—
ভূমিকা
প্রথম অধ্যায়
কাবুলিওয়ালা চর্চা: সাহিত্য ও ইতিহাসে
দ্বিতীয় অধ্যায়
ঐতিহ্য থেকে উত্তরাধিকার
তৃতীয় অধ্যায়
সংকট, বিপন্নতা, দেশান্তর ও আশ্রয়
চতুর্থ অধ্যায়
অর্থনীতি দেশকাল ও সমাজ জীবন
পঞ্চম অধ্যায়
রাজনৈতিক জীবন
ষষ্ঠ অধ্যায়
সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় জীবন
সপ্তম অধ্যায়
চলচ্চিত্রে কাবুলিওয়ালা ও আফগানিস্তানে বাঙালি নারী
অষ্টম অধ্যায়
অভিবাসন, প্রান্তিকতা ও আত্মপরিচয়ের সংকট
পরিশিষ্ট
জেলা, রাজ্য ও দেশভিত্তিক কাবুলিওয়ালা জনগোষ্ঠী রাজনৈতিক নেতাদের বক্তৃতা ও চিঠিপত্র
চিত্র পরিচিতি
পারিভাষিক শব্দাবলী
গ্রন্থপঞ্জি
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি