ভবানীপুরের প্রতিষ্ঠান পরিচয়

(0 পর্যালোচনা)
লিখেছেন/সম্পাদনা করেছেন
রঞ্জনা মন্ডল

মূল্য
₹250.00
ক্লাব পয়েন্ট: 25
পরিমাণ
মোট দাম
₹200.00
শেয়ার করুন

ভবানীপুরের প্রতিষ্ঠান পরিচয় 

রঞ্জনা মণ্ডল 

'জেলে ত্রিশ বছর' আত্মজীবনীতে তিনি লিখলেন- 'ন্যাশানাল স্কুলের ছাত্ররা প্রথম সাক্ষাতেই বলিল, স্যার আপনি এত বড়ো স্বদেশি, চরকায় সুতা কাটা জানেন না!!' অথবা, উৎকলমণি গোপবন্ধু দাস কেন পদ্মপুকুরের গ্যারেজ ঘরে খুললেন সান্ধ্য স্কুলটি? আবার ভবানীপুরের বুকে সুদূর রাজস্থান থেকে এসে রামরিক দাস হরলালকা কাকে বললেন, 'একটা শিক্ষালয়ের খুবই দরকার...'- এরকম অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার পাশাপাশি ধর্মচর্চায় জগন্নাথের মন্দির থেকে গদাধর আশ্রমের গড়ে ওঠার ইতিহাস, গ্রিক চার্চ থেকে মিশনারী স্কুল, ১৯২৬ সালে ভবানীপুরেই পাঞ্জাবিদের সাহিত্যচর্চার আখড়া 'কবিকুঠিয়া' গড়ে উঠেছিল। কালীঘাট মন্দিরকে ঘিরে নানা গল্পকথার সঙ্গে পট ও পটুয়াদের জীবনকথা। ভবানীপুরের 'বুকব্যুরো' সবাইকে চমক দিয়ে প্রকাশ করলেন 'বাঙালির অন্নসমস্যা ও সমাধান', ছাপাখানা জগতের এরকম অনেক কাহিনিমালায় জড়িয়ে আছে জামাই ও শাশুড়ির উদ্যোগে গড়ে ওঠা প্রতিষ্ঠান যাদের প্রথম বই 'ডিসকভারী অফ ইন্ডিয়া'... জওহরলাল নেহরু তাদের এলগিন রোডের প্রেসঘরে বসে দেখলেন ফাইনাল প্রুফ। ভবানীপুরের এরকম অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেছেন গবেষক রঞ্জনা মণ্ডল। বর্তমান বইটিতে যার শেষ কথায় জানিয়েছেন- বিশ্বখ্যাত ঔপন্যাসিক চার্লস ডিকেন্সের ছেলে কীভাবে আজও শুয়ে আছেন ভবানীপুর সিমেট্রিতে...।


পর্যালোচনা ও রেটিং

0 মোট 5.0 -এ
(0 পর্যালোচনা)
এই বইয়ের জন্য এখনও কোন পর্যালোচনা নেই

বই সংক্রান্ত জিজ্ঞাসা (0)

প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য

অন্যান্য প্রশ্নাবলী

কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি