বিজ্ঞানের আলোকধারা
শ্যামল চক্রবর্তী
বইয়ের কথা :
একদিন প্রফুল্লচন্দ্র তাঁকে বলেছিলেন, ‘আমেরিকার পেরীতে ঘাস জঙ্গলে এক একটা রাখাল কাউবয় যত গোরু চড়ায়, তার বহু গুণ আমাদের দেশের লোককে চরাচ্ছে, এক একটা ব্রিটিশ। লজ্জায় ক্ষোভে মাথা হেঁট করে বলতাম, তাইতো, মাস্টার মশায়, জীবনপণ করেছি, ইংরেজ তাড়াবো, দেশ স্বাধীন করব যেমন করে পারি।’
লেখক পরিচিতি :
জন্ম ১৯৫৭। উদয়পুর রমেশ স্কুল, মহারাজা বীরবিক্রম কলেজ ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো করেন। বস্তু বিজ্ঞান মন্দিরে গবেষণা। সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের রসায়ন বিভাগে অধ্যাপনা দিয়ে কর্মজীবনের শুরু। বাইরের দেশে কিছুকাল উচ্চতর গবেষণা। বর্তমানে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে অধ্যাপনা করেন। বহু জনপ্রিয় বিজ্ঞান গ্রন্থের রচয়িতা। বইয়ের সংখ্যা দেড়শতাধিক। ১৯৯৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সত্যেন্দ্রনাথ পুরস্কারে সম্মানিত। ‘সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল’ ও ‘কিশোর জ্ঞান বিজ্ঞান’ কর্তৃক দুই ভিন্ন বছরে ‘গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য’ পুরস্কারের সম্মানিত ‘বর্ষসেরা বিজ্ঞান লেখক’ হিসাবে সম্মানিত করেছেন। ২০০৫ সালে ‘জান বিচিত্রা’ পুরস্কার ও ২০০৯ সালে বিজ্ঞান সাহিত্যে ‘রবীন্দ্র পুরস্কার’ লাভ করেছেন। ২০১২ সালে অর্জন করেছেন ‘মুজফফর আহমদ স্মৃতি পুরস্কার। বিজ্ঞান সাহিত্য রচনার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিতে ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ কর্তৃক ২০১২ সালে জাতীয় পুরস্কারে সম্মানিত। ২০১৪ সালে ‘গণিত প্রতিভা শ্রীনিবাস রামানুজন’ বইয়ের জন্য দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদাসম্পন্ন ‘নরসিংহ দাস পুরস্কার’ পেয়েছেন। লেখক বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ আন্দোলনে দীর্ঘকাল জড়িত।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.