ডেয়ার অর ডাই
সায়ন্তনী পূততুন্ড
-- 'ফোবিয়ান্স নামটা সার্থক স্যার! সবার জন্যই মূর্তিমান ফোবিয়া ছিল ওরা!'
একশো এক বি হস্টেল রুম, জলপাইগুড়ি গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ--হন্টেড রুম নামে পরিচিত। ত্রিশ বছর আগে শ্রেয়স নামের একটি ছেলের রহস্যময় মৃত্যু ঘটে সেই রুমে। তার দশ বছর পরে ঐ ঘরে ঘটে আরও একটি মৃত্যু! দুজনেরই মৃত্যুর কারণ কার্ডিয়াক ফেইলিওর বা হার্ট-অয়াটাক।
অধিরাজদের কাছে গোপনসূত্রে খবর আসে, সুপারি কিলার কালিয়া সুপারি পেয়েছে মাস-মার্ডারের। কিন্তু কালিয়া কিছু করার আগেই রহস্যজনকভাবে মৃত্যু ঘটছে তাদের। হয় কার্ডিয়াক ফেইলিওর বা হার্ট-অয়াটাক নইলে অক্সিডেন্ট। ফরেনসিক রিপোর্ট বলছে স্বাভাবিক ডেথ, কমন ফ্যাক্টর শুধু একটাই সকলেই মরার আগে প্রচণ্ড ভয় পেয়েছিলেন।
অতীত কি তবে আবার ফিরে আসতে চাইছে বর্তমানে?
ওদিকে নিখোঁজ হল এক হসপিটালের মর্গের অ্যাটেনডেন্ট। তার বাড়ি থেকে উদ্ধার হল টাকা ভর্তি ব্যাগ আর ব্র্যান্ডেড মদের বোতল।
কার্ডিয়াক ফেইলিওর বা হার্ট-অয়াটাককে কি মার্ডার বলা চলে? কিন্তু মোডাস অপারেন্ডি? গুলি নেই, ছুরি নেই, বিষও নেই! তবে ভিকটিমরা মরছে কী করে? সূত্র শুধু একটাই—ভয়।
-- ‘যো ডর গয়া, সমঝো মর গয়া! আমি ভয় পাই, তাই ভয় দেখিয়েই মারি। পারলে কেউ আমাকে থামিয়ে দেখাক।'
অধিরাজ অয়াডাল্ট সিরিজের পরবর্তী উপন্যাস—‘ডেয়ার অর ডাই’।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি