‘সেক্সটরশন’ এখন আর কোনও অপরিচিত শব্দ নয়। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, এই অপরাধ ছড়িয়ে পড়েছে করোনা ভাইরাসের দ্রুততায়। প্রথমে সোশ্যাল মিডিয়ায় বন্ধুত্ব পাতানো, তারপর ফোন নম্বর আদানপ্রদান,ভিডিয়ো কল এবং শেষ পরিণতি ব্ল্যাকমেল করে দফায় দফায় টাকা আদায়। সংক্ষেপে এটাই এই অপরাধের ব্লুপ্রিন্ট। কেউ টাকা দেন, শুধু দিয়েই যান। আবার কেউ কেউ সম্মান হারানোর মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে বেছে নেন আত্মহত্যার পথ। বেশ কয়েকবছর আগে বিদেশে এই অপরাধ শুরু হলেও এর শিকড় ছড়িয়ে গিয়েছে আমাদের রাজ্যেও। পুলিশ প্রশাসনকে কার্যত নাজেহাল করে দেওয়া এই সাইবার ক্রাইমের মোডাস অপারেন্ডি যাঁদের মস্তিস্কপ্রসূত, তাঁরা আসলে নিজেরাই সব ‘আঙ্গুঠা ছাপ।’
আমাদের দেশে দিল্লি, হরিয়ানা, রাজস্থান এবং উত্তরপ্রদেশকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এই সেক্সটরশনের গড়ে কী হয়, কেন হয়, কেমন করে হয়, এসব হাজারো প্রশ্নের উত্তর পেতে খোদ ভরতপুরে হাজির হয়েছিলেন বাংলার এক অনুসন্ধানী সাংবাদিক। তাঁর কলমে উঠে এসেছে বিপজ্জনক ওই এলাকার অপরাধ এবং অপরাধীদের ডিএনএ রিপোর্ট।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি