ইতি গজ
রজত শুভ্র কর্মকার
প্রচ্ছদ: কৃষ্ণেন্দু মণ্ডল
হরফসজ্জা: সুমন সরকার
এই ব্রহ্মাণ্ডে সবচেয়ে বড় অভিশাপ কী হতে পারে? উত্তর একটাই, অমরত্ব। ভাবুন একবার, একটা মানুষ, সে বেঁচে আছে, কিন্তু তার কাছের মানুষগুলো কেউ বেঁচে নেই আর। সবাই চলে গেছে এক এক করে। সে দেখছে এই পৃথিবীকে একটু একটু করে শেষ হতে। সে মৃত্যুর কাছে পালাতে চাইছে কিন্তু পালাতে পারছেনা। অমরত্ব তাকে পালাতে দিচ্ছেনা। এই জীবন একটা জেলখানায় পরিণত হয়েছে, সৃষ্টির শেষ পর্যন্ত তাকে থাকতেই হবে এই জেলখানায়। এর থেকে মুক্তির উপায়? উপায় একটাই। প্রলয়! এরকমই এক মহাকাব্যিক চরিত্র যিনি অমরত্বের অভিশাপে অভিশপ্ত, তিনি কীভাবে পালাতে চাইছেন এই জেলখানা থেকে এবং কিভাবে তিনি প্রলয়কে আনতে চাইছেন সেটার কথা বলা হয়েছে এই উপন্যাসে। নিজেকে হারিয়ে ফেলা এক মানুষ যিনি খুঁজে পেয়েছেন নিজের আসল সত্তাকে, এবং একই সঙ্গে তার জীবন কিভাবে বদলে যাচ্ছে এক রাতের মধ্যে তার কথাও উঠে এসেছে এখানে। আর হ্যাঁ, প্রলয় আসবে কি আদৌ? তার উত্তর আছে এখানে।
রজত শুভ্র কর্মকার রচিত উপন্যাস "ইতি গজ" (দ্বিতীয় সংস্করণ)
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি