পত্রপত্রিকায় ভারতের জাতীয় গ্রন্থাগার (১৮৩৬-২০১৫)
সম্পাদনা : পার্থ সারথী দাস • স্বগুণা দত্ত • অসিতাভ দাশ
"বর্তমান যুগে ব্যস্ত মুহূর্তে মানুষ পড়াশোনার সময় কমই পায়। চিন্তা করারও তাঁদের সময় কম। এমনি দিনে আমি এমন একটি স্থান গড়তে চাই, যেখানে এসে শিক্ষার্থীরা অতীতের দলিলপত্র নিয়ে গবেষণা করতে পারবেন। বর্তমান সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করবেন এবং ভবিষ্যতে অজানার গর্ভে লুক্কায়িত সত্যকে অনুসন্ধান-ক্ষমতা দ্বারা উন্মোচন করতে সামর্থ্য হবেন"। ~ লর্ড কার্জন
"পূর্বে এই প্রাসাদটি ছিল রাষ্ট্রীয় রাষ্ট্রীয় গণ্যমান্য ও আমলাদের জন্য সংরক্ষিত, তার পরিবর্তে যিনি আজ শিক্ষার আরাধনা করতে চান তার কাছে এটি শিক্ষার মন্দির স্বরূপ। আগে এটি ছিল এমন একটি গৃহ যেখান থেকে জনগণের ইচ্ছা অনিচ্ছাকে উপেক্ষা করে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার কাজ চালানো হতো, আজ এটি পরিণত হয়েছে এমন একটি ভাণ্ডারগৃহে যেখানে জাতি তার ইচ্ছা ও চাহিদা অনুসারে বৌদ্ধিক সার সংগ্রহ করতে সমর্থ। পূর্বে এই ভূমির উপর গর্বিত শাসকদের পরিচয়বাহী যে অভিজাত প্রাসাদ ও চত্তর স্থাপন করা হয়েছিল আজ তা পরিবর্তিত হয়ে জ্ঞান ও সত্যের বিনম্র সন্ধানীর আশ্রয়স্থল বিবেচিত হচ্ছে"। -মৌলনা আবুল কালাম আজাদ
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি