শমিতার ছক্কা
মানসী দাশগুপ্ত
বিশ শতকের পাঠকেরা মানসী দাশগুপ্তকে প্রধানত চিনতেন তাঁর উপন্যাসের সুবাদে (ভেলা, ঘুমন্ত ঘরবাড়ি, প্রেমে অপ্রেমে নয়, তৃণগুচ্ছ; ২০০৪ সালে প্রকাশিত অনারব্ধ এখনও পাওয়া যায়)। এ বইয়ে সংকলিত ছটি গল্প যাকে ঘিরে লেখা সেই শমিতা চৌধুরী কি সাংবাদিক, না গোয়েন্দা, না অন্য কিছু? হরিদাসীকে নিয়ে শমিতার অপরাধ বোধকে সেদিন দলিতবিষয়ক ভাবনার মতো দেখায়নি; আপনি কী চোখে দেখবেন? নিজেকে বাজি রেখেই বাঁচে শমিতা, একটু হয়তো খেলাচ্ছলে। আপনার বোর্ডে তার ছক্কা যখন পড়বে তখন কী হয় দেখা যাক।
লেখক পরিচিতি :
মানসী দাশগুপ্ত : দশ সন্তানের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ মানসী দাশগুপ্ত (১৯২৮-২০১০)। আর্থিক কারণে স্কুল জীবনে ছেদ পড়ে ১৯৪০ সালে। সেই সময় থেকে একা একা পড়বার, নিজের মতো করে ভাববার অভ্যেস। আশুতোষ ও বেথুন কলেজের ঘাট পেরিয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন আর মনস্তত্ত্বে এম.এ.; কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব বিভাগে পি. এইচ.ডি. (১৯৬২)। শ্রীশিক্ষায়তন কলেজে অধ্যক্ষতা করেছেন। শান্তিনিকেতনের রবীন্দ্রভবনে ছিলনে বিশেষ কৃত্যাধিকারক। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফলিত মনস্তত্ত্ব পড়িয়েছেন। এইসবের পাশ দিয়ে লিখেছেন গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি