অন্দরের ঘর বাইরের ঘর
স্বনামধন্য ডা. দেবাঞ্জন পান
প্রচ্ছদ - রচিষ্ণু সান্যাল
আমাদের প্রত্যেকের আসল ঘর বা আবাস থাকে মনের মধ্যে। আমরা বাইরেটা সাজাই কিন্তু মনের ভিতরটা সাজাই না। অন্তরটা অগোছালো হয়ে থাকে প্রায়শই। ওখানেই প্রথম আলো জ্বলে, তবেই না বাইরেটা দেখতে পাই।
মনের অস্তিত্ব বা মনের রূপ নিয়ে সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকেই চর্চা হয়ে আসছে। বহু দার্শনিক মনকে বোঝার ও জানার অবিরত অন্বেষণ করে চলেছেন। চিকিৎসা বিজ্ঞান ও তার অক্লান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এর ফলস্বরূপ ঊনবিংশ শতাব্দীতে জন্ম নেয় 'মনস্তত্ত্ব' নামে একটি বিষয় এবং তার পঠনপাঠন। কিন্তু মনকে বোঝার , জানার বা তার হদিশ পাওয়ার ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। এই নানা দৃষ্টিভঙ্গির মধ্য দিয়ে আশ্চর্যজনকভাবে কিন্তু অনেক অজানা রহস্যময় দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে মনের। তবুও আমরা মনের নাগাল পাইনা। কত কিছুই যে অধরা। এখানেই উঠে আসছে দর্শন -মনস্তত্ত্ব, স্নায়ুবিজ্ঞান, মানসিক স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের এক মেলবন্ধন। দীর্ঘদিন ধরে এই মনোসামাজিক এবং তার উৎকর্ষতা নিয়ে ডা. দেবাঞ্জন পান নিরলস কাজ করে চলেছেন যার প্রতিফলন " অন্দরের ঘর বাইরের আর।" বইটি ব্রেইনের নানা দৃষ্টিকোন থেকে মনের সমস্যা দেখার বা বোঝার এক অমূল্য সংকলন।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি