বৌদ্ধতন্ত্র
সোমব্রত সরকার
বুদ্ধের লোকহিতের ব্রত নিয়ে চলতে গিয়েই বৌদ্ধধর্ম খণ্ড-বিখণ্ড হয়ে গেল। তাঁদের মতাদর্শে ধীরে ধীরে উদ্ভব হল স্বর্গ, নরক, দেবদেবী, যম, ভূত, প্রেত, আত্মা, যক্ষ, পিশাচ, কিন্নরদের। সংসারে নানান অনটনে জ্বলে-পুড়ে সাধারণ মানুষের এসবের প্রতি নির্ভরতা বাড়তে থাকল। সিদ্ধাচার্য, কাপালিক, তান্ত্রিক, যোগিনী, ডাকসিদ্ধা গুরুদের দখলদারিতে চলে গেল বুদ্ধের সংসার।
বৌদ্ধতন্ত্র মূলত এই সিদ্ধাচার্য ও গুরুমাদের সাধন-অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ। মারণ, উচাটন, বশীকরণের কৃত্যা বা তুকতাক বিদ্যার পাশাপাশি তান্ত্রিক বৌদ্ধপন্থার ধরতাই লুকিয়ে রয়েছে কায়াসাধনার মধ্যেই। বৌদ্ধ ভিক্ষু, সিদ্ধাচার্য, নারী-তান্ত্রিক, যোগিনী, ডাকসিদ্ধা, তিব্বতি কায়াকল্পী সাধুদের ঋদ্ধি-সিদ্ধি, জাদুটোনার এক আশ্চর্য আখ্যান ছড়িয়ে রয়েছে গোটা বই জুড়ে। আশা করি, এই বই পাঠক সমাদৃত হবে
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.