ছন্দের অন্তরালে
সঞ্জিত কুমার মণ্ডল
"ছন্দের আচরানে" বই মম্পর্কে কিছু কথা :
বেশ কিছু বছর আসে পর্যন্ত ছেলেমেয়েদের লেখার উৎমাং পাওয়ার একটাই মাধ্যম ছিল হায়ে লেখা দেয়াল পত্রিকা। মাপ্তাহিক, পাক্ষিক বা মানিক দেয়াল পত্রিকার একটিন লেখা দিয়ে কারোর মুখে প্রণমার প্রাশার দিন কাটছে। প্রশংসা পেয়ে ভীষণ ভালো নানা তৈরি হতো। আজকে প্রযুক্তিবিদ্যার অগ্রগতির ফলে মাহিত্যচর্চার কো অনেক সুগম হয়েছে। প্রত্যেক দিনেই নেথার অসিদ অনুভব করা যায় এবং প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগা তৈরী হয়। আজকে নামিদামি কত লেখকের লেখা চোখের সামনে ভেসে ওঠে প্রতিমুহূর্তে। আসে পরের ইচ্ছা থাকলেও হাতের কাছে এরকম লেখা পাওয়া খুবই মময় মাপেক্ষ এবং বকর মাপেরু বিষয় ছিল। ফেসবুকের মাধ্যমে আমরা আনতে পারছি কোথায় কি বই প্রকাশ হচ্ছে প্রায় প্রতিদিনই। তবে প্রত্যেকটা জিনিসের একটা নেতিবাচক দিক থাকে। মেমব কথা না বলে ইতিবাচক দিকটা দেখতে গেলে আমার মনে হয় নবীন প্রবীণ মকন লেখক লেখিকারা তাদের লেখার প্রতি আগ্রহ উৎসাহ অনেক পরিমানে বেচেছে এবং সাহিত্য চর্চা প্রবন গতিতে এগিয়ে চলেছে। ফেসবুকের বিভিন্ন মাহি গ্রুপে ছবি ও বিষয় দেখে মনের মধ্যে কিছু না কিছু কথা জেগে ওঠে। সেই ছবির সাথে বাস্তব অভিজ্ঞতা ও কল্পনার মংমিশ্রণে কিছু না কিছু সৃষ্টি তৈরি হচ্ছে এটা আমার বিশ্বাম। এরই ফলশ্রুতি আমার একক কাব্যগ্রন্থ 'ছন্দের অন্তবানে" ৬৪ টি করিয়া এই কাব্যগ্রন্থে আছে। প্রতিটা লেখা প্রায় ৩০ টি অনলাইন মাহিজ্ঞ পত্রপত্রিকার পাঠক-পাঠিকার ভারা প্রণামিত এবং সম্মানের প্রাপ্ত। ছমের ছন্দে পাঠকের মনে আনন্দ আসে। বর্তমান সময়ের বিভিন্ন পরিস্থিতি, বাংলার মস্কৃতি সাধারণ মানুষর জীবন-চিত্র বিভিন্ন আঙ্গিকে তুলে ধরা হয়েছে। ছন্দ শুধু পরের তৃপ্তি দেয় না হৃন্দের মাফমে গাড়ীর
বিষয়কে তুলে ধরা হয়েছে। আমি মনে করি এই বইটি সবার ভালো লাগবে। সমাজের অনেক মাজে, কঠিন বিষয় মহ ছার ছন্দে লেখা আছে।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি