ফাজিনের হরিবংশ
নিখাদ বাঙালি
আচ্ছা বলুন দেখি, সন্দীপনী মুনি কৃষ্ণকে বললেন তার ছেলেকে তিমি মাছে খেয়েছে। সমুদ্রদেব বলল, রাক্ষসে খেয়েছে। মুনিপুত্রকে খেলটা কে? আবার, শিশু কৃষ্ণের পায়ের চাপে শকট, মানে গাড়ির তলায় চাপা পড়েছিল শকটাসুর। অসুরের আসল নামটা কী ছিল? কেন, যুদ্ধের মাঝে বাণাসুর তার মাকে নিরবস্ত্র অবস্থায় কৃষ্ণের সামনে রেখে কেটে পড়েছিল? কেন বলরাম যমুনাকে দু-দুবার টানাটানি করেছিল? যে সিংহটা প্রসেনজিতকে মেরে খেয়েছিল সে কেন সাম্যন্তক মণি নিয়ে পালিয়েছিল? যশোদা যখন শিশু কৃষ্ণের মুখের ভিতর ব্রহ্মাণ্ড দেখল, তখন সে জানল কী করে যে ওটাই ব্রহ্মাণ্ড? যশোদা কি অ্যাস্ট্রোনমি জানত? কৃষ্ণ হঠাৎ কেনই বা পৌন্ড্রক ও শৃগাল বাসুদেবকে মারতে গেল? আবার ইন্দ্র আর শিবঠাকুরের সঙ্গে যুদ্ধই বা করল কেন?
এইরকম হাজারো উদ্ভট প্রশ্ন যদি আপনারও থাকে, তাহলে সেগুলোর উত্তর পাবেন এই ‘ফাজিলের হরিবংশে’। আবার পড়ার পরে আরো নতুন অনেক প্রশ্ন গজাতে পারে মাথায়।
আবার ফিরেছে ফাজিল; দেদার মজা, আলোচনা আর হরির বংশ নিয়ে। সেই বংশের সূচনা হওয়া থেকে, ঝাড়বংশ হয়ে ওঠা এবং বংশীবাদক কৃষ্ণের বংশধরেরা কীভাবে তৃণবংশদন্ড নিয়ে বংশ ধ্বংস করেছে, সেই সমস্ত গল্পই রইল একসাথে। মজা আছে, আনন্দ আছে, গুরুগম্ভীর আলোচনাও আছে; ভক্তি আছে, শক্তি আছে, যুক্তি আছে। নেই শুধু মাত্রাতিরিক্ত ফাজলামি।
কৃষ্ণ, সে যে এক মহাজীবন, তাকে নিয়ে লেখা কী চাট্টিখানি কথা?
সে যে এক মহা জীবন, তাকে নিয়ে লেখা কী চাট্টিখানি কথা?
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি