হলুদ প্রজাপতি
নন্দিতা বাগচী
প্রচ্ছদ : সৌজন্য চক্রবর্তী
সুসাহিত্যিক নন্দিতা বাগচীর লেখা প্রথম উপন্যাস যা 'আলাপ' শিরোনামে অন্য এক প্রকাশনা থেকে পূর্ব প্রকাশিত হয়েছিল। লিখেছিলেন বাইশ বছর আগে। চাঁদের পাহাড়ের পর আফ্রিকার পটভূমিতে এমন উপন্যাস সম্ভবত লেখা হয়নি আর। শুধু আফ্রিকা নয়, আমেরিকাও সঙ্গত করেছে উপন্যাসের শেষার্ধটিতে।
এ কাহিনি দুটি বোন বর্তিকা ও বর্ণিকার। যাদের একজন থাকে স্বদেশে, অন্যজন বিদেশে। তবে কাহিনির বিন্যাস ভিন্ন। শুধুমাত্র একশ আটটা চিঠি দিয়ে গঠিত এই উপন্যাস। সময়ের ব্যাপ্তি তেত্রিশ বছর। ফলে পত্রালাপটি হয়ে উঠেছে বিশদ এবং সুদীর্ঘ। সত্তর দশকের শুরু থেকে দু'হাজার তিন সাল অবধি সময়টিকে তুলে ধরা হয়েছে এই উপন্যাসে।
দুটি বোনের মনের কথা, সংসারের কথা, ঈশ্বরবিশ্বাস, জীবনবোধ, প্রকৃতি, নারীত্ববোধ ইত্যাদি অত্যন্ত সাবলীলভাবে উঠে এসেছে তাদের আলাপচারিতায়। ফাঁকে ফাঁকে যেমন উঁকি দিয়েছে স্বদেশ ও বিদেশের সমাজ ব্যবস্থার কথা, তেমনি সমান্তরালভাবে সঙ্গ দিয়েছে সমকালীন রাজনীতি ও বিপ্লবের আভাস।
উপন্যাসটি পাঠক পড়লেই বুঝতে পারবেন যে কেন তার নতুন নামকরণ--- 'হলুদ প্রজাপতি'। নতুন নামের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে প্রচ্ছদও পরিবর্তিত করা হয়েছে।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি