কলকাতা শহর থেকে বহুদূরে জলঙ্গী নদীর পাড়ে শ্মশান সংলগ্ন এক অনাথ আশ্রম। চূর্ণী, সোহম আর মল্লার গিয়ে হাজির হয় তমসাময়ের সেই অনাথ আশ্রমে।
শান্ত নিরিবিলি সেই আশ্রমে রাত নামলেই এক অপার্থিব পরিবেশ! কালো হয়ে ওঠে জলঙ্গীর জল, শ্মশানের দিক থেকে অপার্থিব উল্লাসে ডেকে ওঠে শিয়ালের দল, আশ্রমের মাথার ওপর দিয়ে ডানা ঝাপটাতে-ঝাপটাতে উড়ে যায় বাদুড়ের দল, ঘন কুয়াশায় অদৃশ্য হয়ে যায় চরাচর! ঠিক সেইসময় কারা যেন হেঁটে চলে জলঙ্গীর অন্ধকারে। কী সেই অন্ধকারের রহস্য?
কলকাতার শ্মশানগুলোতেও ইদানীং মধ্য রাতে ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে এক রহস্যময় আগন্তুককে। চিতাকাঠ থেকে কী যেন খুঁজে ফেরে সে। দ্বারকেশ্বরের তট থেকে জলঙ্গীর পাড় হয়ে কলকাতা শহর, এক অদৃশ্য অপার্থিব ঘটনা যেন সবার অলক্ষ্যে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় তিন বন্ধুকে। তারপর?…
হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্তর লেখা ভয়াল অন্ধকারের কাহিনি—জলঙ্গীর অন্ধকারে।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.