যারা পাখি হতে চেয়েছিল
ঈশানী রায়চৌধুরী
প্রচ্ছদ - ঋতুপর্ণা খাটুয়া
ঈশানী রায়চৌধুরী-র উপন্যাস 'যারা পাখি হতে চেয়েছিল'।
যেন এক চতুরঙ্গ। চার ঘুঁটির জায়গায় চার মেয়ে। নন্দিনী, অচিরা, এলা আর হৈমন্তী। জীবন তাদের নিয়ে চাল দেয় বারবার, তবুও অন্য কারও হাতে চালিত হওয়ার বিরুদ্ধেই তাদের দ্রোহ। মেয়েরা কী পরবে থেকে কী পড়বে-র যে ছক দীর্ঘদিন ধরে সমাজে বোনা হয়ে এসেছে, কোনও না কোনও ভাবে ব্যক্তি, পরিবার, প্রতিষ্ঠান সেই ছকে আঁটাতে চায় ওদেরও। হৈমন্তীর রক্ষণশীল বাড়ির চার দেওয়াল ভেদ করে অন্দরমহলে আলো ঢোকে না। টেনেটুনে চলা পরিবারে সাদা কাগজটুকুই বাহুল্য, তাই বাড়তি হতে থাকে এলার আঁকার ইচ্ছে আর প্রতিভা। নন্দিনীর শিক্ষিত সচেতন পরিবার তাকে উড়ান দিতেই বলে, কেবল সেই উড়ানের লাটাই ধরে রাখতে চায়। আর অচিরা? কোনও এক রহস্য তার সঙ্গে ছোঁয়াছুঁয়ি খেলে চলেছে জীবনভর। কিন্তু অচিরা মানে যে বিদ্যুৎ। সব কুয়াশার মধ্যে থেকেও সে ঝলসে উঠবে কি?
চার মেয়ের নিজস্ব সফরের সেই বয়ান লিখেছেন ঈশানী রায়চৌধুরী।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি