নীরেন্দ্রনাথ ভাদুড়ি সমগ্র (দ্বিতীয় খন্ড)
সৌভিক চক্রবর্তী
এক ঢোঁক জল খেয়ে ভাদুড়ি মশাই বললেন "আমাদের দেশের বাড়ি যে পুব বাংলায় সে তো আগেই বলেছি। আমি যে গ্রামে থাকতাম তার পশ্চিমদিকে ছিল কুসুমপুর গ্রাম। সে গ্রামের আরাধ্য ছিলেন ইদ্রিশঠাকুর।
সবাই একটু থমকে গেল। অপালা বলল ইদ্রিশ ঠাকুর? ইনি তো ৩৩ কোটির দলে পড়েন বলে মনে হচ্ছে না।
ভাদুড়ি মশাই বললেন : "না, ইনি কুসুমপুরের লোকায়ত দেবতা। একেবারে ওদের নিজস্ব ওখানে প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠমাসের ১৫ তারিখে ঠাকুরের থানে মেলা বসে এবং সেই মেলা চলে ৪ দিন ধরে। তা কীভাবে এই ইদ্রিশ ঠাকুর এলেন তার গল্প তোমাদের এবার বলব। যদিও এর কোথাও লেখা জোকা নেই আমি শুনেছি আমার বাবার কাছে, বাবা শুনেছেন ঠাকুরদার কাছে এভাবেই বংশ পরম্পরায় শুনেছি ঠাকুরের আবির্ভাবের কথা।
কে এই ইদ্রিশঠাকুর? ইনি কি অপদেবতা? এরকমই বা নাম কেন তাঁর? জানতে হলে পড়তেই হবে নীরেন ভাদুড়ি সমগ্ৰ দ্বিতীয় খন্ড বইটি!
শ্রী নীরেন্দ্রনাথ ভাদুড়ি সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। পড়াতেন সংস্কৃত কিন্তু একাডেমিক কৌতূহলে ডুব দেন তন্ত্রের অন্দরে। গভীর সাধনা ও অভ্যাসে দেশ বিদেশের তন্ত্র তাঁর নখদর্পণে স্বভাবতই বিচিত্র সব অভিজ্ঞতায় ভরপুর বহুবর্ণ জীবন।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি