পান্থশালায় আগন্তুক
শিশির বিশ্বাস
১৯৪৬ সালের ফেব্রুয়ারি। গ্রামের জনাকয়েক কিশোর সেদিন উত্তর প্রদেশে বায়না স্টেশনের কাছে পতিত জলাজমিতে পোড়া কার্তুজের খোলের সন্ধানে ব্যস্ত। জায়গাটা তৎকালীন ভরতপুর স্টেটের সৈন্যদলের চাঁদমারি অর্থাৎ শুটিং প্রাকটিসের স্থান হবার কারণে এসব পাওয়া যায় কখনো। বেচে দু–চার পয়সা হয়। কিন্তু সেদিন হঠাৎই তারা কাদার তলায় খুঁজে পেল বড় এক তামার কলসি। ঢাকনা সরাতে দু–চার পয়সা নয়, বের হয়ে পড়ল একরাশ সোনার মোহর। দুই হাজারেরও বেশি গুপ্তযুগের সুপ্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা। ইতিহাসের পাতায় যে গুপ্তধন ‘বায়না হোর্ড’ নামে খ্যাত।
বায়না হোর্ড বিশ্লেষণ করে ঐতিহাসিকেরা গুপ্ত যুগের অনেক অজানা তথ্যর সন্ধান পেয়েছেন। লেখক ঐতিহাসিক নন। তিনি এখানে ‘সাক্ষী ছিলেন পূর্ণচন্দ্র’ গল্পে শুনিয়েছেন সেই দেড় হাজার বছর আগে দেশের এক সংকটময় সময়ের রুদ্ধশ্বাস কাহিনি। এমনই আরো ৯টি রুদ্ধশ্বাস কাহিনি রয়েছে শিশির বিশ্বাসের ‘পান্থশালায় আগন্তুক’ গ্রন্থে। ঐতিহাসিক গল্প প্রিয় পাঠকের ভাল লাগবে বলেই বিশ্বাস।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি