সুজাতা মুখার্জির মৃতদেহ ঘরের মেঝেতে একটা বেয়াড়া ভঙ্গিতে পড়ে আছে। একটা পা হাঁটু অবধি তোলা, অন্য পা অনেকটা পিছিয়ে। স্প্রিন্টারদের দৌড়ের ভঙ্গির মতো।
ভদ্রমহিলার পরনে শুধু একটা পিঙ্ক রঙের নাইটি। একটা দিক উরু পর্যন্ত উঠে এসেছে। মাথাটা নীচের দিকে নামানো। শরীরে বেশ কয়েকটা জায়গায় ধ্বস্তাধ্বস্তির চিহ্ন।
মাঝবয়েসি ভদ্রমহিলার মৃতদেহ । পাওয়া গেল কলকাতার বুকে। একদিন সকালে। পুলিশের ধারণা, স্বাভাবিক মৃত্যু নয়৷ খুন!
সিনিয়র ডিটেকটিভ অফিসার অবিনাশ রায় তদন্তে নামলেন ৷ তাঁর অনুসন্ধানী চোখে পরপর ধরা পড়তে থাকে খুনের সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা। সুজাতার স্বামী, মেয়ে, বিজনেস পার্টনার, বাড়িওয়ালা, প্রোমোটার এমনকী কাজের জমাদার পর্যন্ত।
এর মধ্যে আসল খুনি কে?…
‘সাপের ঝাঁপি’ তারই উন্মোচন। অবিনাশ রায় এক অভিনব চরিত্র । রক্তমাংসের মানুষ। ব্যোমকেশ-কিরীটি বা শার্লক হোমসের মতো নিমেষে খুনের মীমাংসা করার ক্ষমতা তার নেই। আছে শুধু অন্যরকম অনুসন্ধানী চোখ।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.