স্যান্ডোদার কান্ড
শমীক দাশগুপ্ত - শুভম ভট্টাচার্য - রাজা ভট্টাচার্য
৬৪ পাতার সম্পূর্ণ কালার কমিকস সঙ্গে স্পেশাল বুকমার্ক
প্রাপ্তমনস্ক উপযোগী সম্পূর্ণ রঙিন দমফাটা হাসির কমিকস বই ‘স্যান্ডোদার কাণ্ড’-তে রয়েছে স্যান্ডোদার তিনটি মজাদার কান্ডকারখানার কাহিনি।
স্যান্ডোদা:
বয়েস পঁয়ত্রিশ।
পেশা - বেকার।
নেশা - গাঁজা।
স্বপ্ন: ফেলুদার মতো গোয়েন্দা হওয়া।
সহকারী: টিনেজার খুড়তুতো ভাই ছোটকু।
১) প্রথম কান্ড: চোরবাজারি চারমিনার–
‘স্যান্ডোদার কাণ্ড’ কমিকস বইয়ের প্রথম গল্পে এই মহাপুরুষ বেরিয়েছেন জাল সিগারেট কারবারিদের খেল খতম করতে। সে অভিযানে যত রোমাঞ্চ, ততোধিক কেলোর কীর্তি। পদে পদে ছড়িয়ে ছত্রাকার করতে করতে স্যান্ডোদা কি পারবে অভীষ্টসিদ্ধিতে?
২) দ্বিতীয় কাণ্ড– কালীপুজোর কাঁওতালি
স্থান: স্যান্ডোদার ফ্ল্যাটের টেরাস
কাল: দীপাবলির রাত
পাত্র: স্যান্ডোদার চ্যালা বোধু
পাত্রী: বোধুর সুন্দরী গার্লফ্রেন্ড টিয়া
সিঙ্গল ও হতাশ স্যান্ডোদাকে ঈর্ষাকাতর করে তোলার জন্য দিওয়ালি পার্টিতে সুন্দরী টিয়াকে নিয়ে এসেছে বোধু। কিন্তু তারপর শুরু হল চরম হুলস্থূল আর মজাদার সব গণ্ডগোলের হট্টমেলা।
৩) তৃতীয় কান্ড– ডম ডম দীঘা দীঘা
গন্তব্য: দীঘা
যাত্রী: স্যান্ডোদা, স্যান্ডোর ভাই ছোটকু আর কুত্তা অ্যাডলফ্
অকুস্থল: চুয়া-চন্দন হোটেল
ভীড় ভর্তি দীঘায় কোথাও মাথা গোঁজার ঠাঁই না পেয়ে স্যান্ডো, ছোটকু আর অ্যাডলফ্ শেষে এসেছে অখাদ্য এই চুয়া-চন্দন হোটেলে। হোটেল চালায় মোসাহেবপানা চন্দন আর তার ছলনাময়ী বৌ চুয়া। কিন্তু শীগগিরই স্যান্ডো আবিষ্কার করল চুয়া-চন্দন হোটেলের আড়ালে ঘটে চলেছে ঘৃণ্য এক ষড়যন্ত্র। কী সেই কেলেঙ্কারি?