ওর বাবা-মা কারা, জানে না জোসেফ রুদ্রনাথ এক্কা। খ্রিস্টান অরফ্যানেজে মানুষ হচ্ছে। হঠাৎ তার কুষ্ঠ হল। পায়ের আঙুল গুটিয়ে গেল! সে এরপর কী করবে, ভেবে যখন দিশেহারা, সেসময়েই এক অচেনা বিরাজ কাপালি তাকে কাজ দিতে লোক পাঠালেন। কে তিনি? কীরকম কাজ? বেলেঘাটার এই ভগ্নপ্রায় কারখানায় আর যারা আছে, হাসিদি, বিশাখা, পঙ্কজদা…তারা কি স্বাভাবিক মানুষ? সে নিজে কী? কী করে ঘটে চলে শিউরে ওঠার মতো সব ব্যাপার?…
তিতলি ওকে ছাড়বে না—প্রতিশোধ, প্রতিশোধ চাই! ঠিক যেমন করে আরশোলার ঘাড়ে হুল ফুটিয়ে টেনে নিয়ে যায় নীল পোকা, তারপর তাকে কুরে কুরে খায় নীলপরীর বাচ্চারা, তখনও আরশোলাটা দিব্যি বেঁচে থাকে, ও তাই করবে। সুরেশ সিং-এর সঙ্গে সঙ্গমের মুহূর্তগুলোতে এই ছবি দেখতে দেখতে আনন্দে ভেসে যেত তিতলি। ‘সুরেশ সিং, তুমি আমাকে এইভাবে ক্যারি করবে! যতদিন বেঁচে থাকবে, ইউ মাস্ট ক্যারি মি।…’
একমলাটে দু-দুটো ডার্ক ফ্যান্টাসি ‘শয়তানের সন্তান’ এবং ‘পতঙ্গ সঙ্গম। বাংলায় এমন নৃশংস অন্ধকার কাহিনি আগে লেখা হয়নি।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.