সুন্দরবনের ধনচি দ্বীপে : গঙ্গারিডির সন্ধানে

(0 পর্যালোচনা)


দাম:
₹300.00

পরিমাণ:

মোট দাম:
শেয়ার করুন:

সুন্দরবনের ধনচি দ্বীপে : গঙ্গারিডির সন্ধানে 

ড. তপন কুমার দাস 

এই গ্রন্থটি রচিত হয়েছে সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গিতে, প্রত্নতাত্ত্বিক > উপাদানের উপর নির্ভর করে। কোনো রকম অলীক কল্পনা এবা ভিত্তিহীন কথা এই গ্রন্থে স্থান পায়নি। গ্রিক এবং ল্যাটিন ঐতিহাসিকদের বর্ণিত বাংলার সুপ্রাচীন ঐতিহাসিক জনপদ, গঙ্গারিডি রাষ্ট্রের সঠিক ভৌগোলিক অবস্থান কোথায় ছিল, সেই রাষ্ট্রের রাজধানী কোথায় অবস্থান করতো, এবং গগল্যারিডি রাষ্ট্রের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক পেক্ষাপট কেমন ছিল তার বর্ননা করা হয়েছে আলোচ্য গ্রন্থে। দুশো কুড়ি বছর বরে (১৭১৯-২০১৮) গঙ্গারিডি রাষ্ট্রের ভৌগোলিক অবস্থান সহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে যেসকল গবেষক গবেষণা করেছেন, সেগুলোর ইতিবাচক এবং নেতিবাচক দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, বর্তমান গ্রন্থে। আলোচ্য গ্রন্থে লেখক সুপ্রাচীন গঙ্গারিডি রাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের অন্যান্য রাতের সুসম্পর্কর দিকটি প্রত্নতত্বের আলোকে আলোচনা করেছেন। সুদীর্ঘ সময় ধরে অনুসন্ধান করে লেখক আবিষ্কার করেছেন অনেক মূল্যবান শুরলেখ, মৃৎপাত্র, পোড়ামাটির শিল্পবস্তুসহ বিবিধ প্রত্নবস্তু, যেগুলো আলোচ্য গ্রন্থে আলোচিত হয়েছে। প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্য, লিপিমালার সঙ্গো গ্রিক এবং ল্যাটিন সাহিত্যের তুলনামূলক আলোচনা করে, তার সলো প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদানের মেলবন্ধন ঘটিয়ে বর্তমান। 

লেখক পরিচিতি : 

তপন কুমার দাস, পিতৃভূমি হাওড়া জেলার কোনচৌকি গ্রাম।

শিক্ষা : উলুবেড়িয়া কলেজ থেকে ইতিহাস বিষয়ে সাম্মানিক স্নাতক ডিগ্রি অর্জন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রত্নবিজ্ঞান এবং সংগ্রহশালা বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন, নয়া দিল্লী থেকে সর্বভারতীয় "নেট" পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ।

পেশা : ২০০৬ সাল থেকে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে স্থায়ী অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত। এর পাশাপাশি বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন অতিথি অধ্যাপক হিসেবে অধ্যাপনা করেছেন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালা বিভাগের আংশিক সময়ের অধ্যাপক হিসেবে অধ্যাপনার কাজ করে চলেছেন।

নেশা : প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধান, উৎখনন, গবেষণা এবং লেখালেখি। ইংরেজি এবং বাংলা ভাষায় ইতোমধ্যে অন্ধশতাবিক গবেষণা পত্র প্রকাশিত হয়েছে। বাংলা ভাষায় মানভূম চিত্রকলা এবং বঙ্গদর্পন নামে দুটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়ে, পাঠকমহলে প্রশংসিত হয়েছে।

এই বইয়ের জন্য এখনও কোন পর্যালোচনা নেই

বই সংক্রান্ত জিজ্ঞাসা (0)

প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য

অন্যান্য প্রশ্নাবলী

কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি

Boier Haat™   |   © All rights reserved 2024.