স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ফিরে দেখা কোচবিহার এবং অন্যান্য
সঞ্জয় সাহা
তোষা, মানসাই, রায়ঢাক, গদাধর, সুটুংঙ্গা ও কিছুটা তিস্তার অববাহিকা নিয়ে চিরসবুজ এই কোচবিহার। নদী বিধৌত পলি-দোয়াশ মাটির সামতলিক ভূমিরূপ। উর্বর শষ্যক্ষেত্র, নাতিশীতোষ্ণ মনোরম আবহাওয়া আর তথাকথিত কেন্দ্র কলকাতা থেকে অনেক অনেক দূরের নিজস্ব সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ এর জনপদ। সাড়ে চারশো বছরের রাজশাসন আছে। আছে অভিবাসন পূর্ববঙ্গ থেকে ১৯৪৭-এ, ১৯৭১-এ। সংস্কৃতির সংমিশ্রণ আছে। কেননা কোচবিহার জেলার উদার অতিথিপরায়ণ সহজ সরল মানুষেরা সহজেই আপন করে নিয়েছিল ভাগ্যবিরম্বিত উদ্বাস্তুদের। শুধু তাই নয়, বাঁশ, কাঠ আর জমি দিয়েও বসত তৈরি করে দিয়েছিল কোথাও কোথাও। আর তাই দক্ষিণে যখন উদ্বাস্তু শরণার্থীদের নিয়ে বিদ্রুপাত্মক ছড়া তৈরি হয় তখন উত্তরে নিজস্ব সংস্কৃতি নিয়ে বহাল তবিয়তেই শুধু নয়, পরম নির্ভরতায় নির্ভার হয়ে বেঁচে থাকতে পারেন উদ্বাস্তু মানুষেরা। বরং সংমিশ্রণ ঘটে দুই সংস্কৃতির। কোচবিহার তাই হয়ে উঠতে থাকে অনন্য।
কিন্তু কেমন আছে রাজ আমলের কোচবিহার? ঐতিহ্যময় কোচবিহার ? কি কথা ছিল, আর কি হয়েছে?
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.