স্বর্গলোকের দরজা দিয়ে
সৌম্যসুন্দর মুখোপাধ্যায়ের
“এই বইটার গল্পগুলো ও তার চরিত্রেরা কোনও প্রবল ক্র্যাশ মিউজিক ছাড়াই লৌকিক থেকে অলৌকিকে, বাস্তব থেকে অতি বা পরাবাস্তবে এমন স্বচ্ছন্দে ঢুকে পড়ে যে পাঠকের মনে হবে সেইটেই স্বাভাবিক, আমিও পারি। পাঠককে এইভাবে গল্পের মধ্যে টেনে নেবার এই কৌশলটা যার থাকে তার থাকে। গল্প লেখার ওয়ার্কশপ করে তাকে বাগে পাওয়া যায় না…
লিখিয়ে, তাঁর জীবনের ছোট ছোট অভিজ্ঞতা, এরাই যেন কল্পবাস্তবের রক্তমাংসে প্রসারিত হয়ে রূপ বদলে এসে ঢুকে পড়ছে কল্পনার ভুবনে, আর ঢুকে এসে অসামান্য কিছু অনুভূতির মুহূর্তকে তৈরি করছে। সেইসব মুহূর্তে একটি কুকুর যখন একটি নক্ষত্রের প্রেমে মৃত্যুহীন হয়ে ওঠে, কিংবা নড়বড়ে বিষ্টুখুড়োর সামনে দাঁড়ানো পাঁচিলের ওপারে রাজা-রাজকন্যার কল্পভুবন তৈরি হয়, জলদস্যুর মিথ-এর সঙ্গে অক্লেশে মিশ খেয়ে যায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবোটিক্স-এর আপাত ইনকমপ্যাটিবল কল্পনা, তখনও তাকে অস্বাভাবিক ঠেকে না। মনে হয় এমনটা হতেই তো পারে… ” -দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য (ভূমিকা)
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি