নিজের নানান উপন্যাসের দায়-দাবিতে গান লিখেছেন নভেলিস্ট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (২৬.০৬.১৮৩৮-০৮.০৪.১৮৯৪)।
সে পরম্পরায় আনন্দমঠ উপন্যাসে সন্ন্যাসী বিদ্রোহের প্রত্যয়ী প্রচারে প্রকাশ পেল বঙ্কিমচন্দ্রের বন্দে মাতরম্…।
সংগীতগুরু যদুনাথ ভট্টাচার্য-র সুরসঞ্চারে প্রাণিত হল সে গান। সময়ের প্রেক্ষিতে তার প্রসার মাতৃবন্দনার স্বরূপে। ব্রিটিশ ভারতের স্বদেশি চেতনায় মাতৃবন্দনা কালক্রমে রূপ নিল জাতীয় সংগীতের। সেদিন থেকে আজ―শতাধিক সুরশিল্পীর স্বাতন্ত্র্যে বন্দে মাতরম্ সোচ্চার হয়েছে সমাজ-সংস্কৃতি স্বদেশি-রাজনীতির পরিমণ্ডলে। কখনও স্বকীয় ব্যক্তিত্বে, কখনও নাট্যের মঞ্চে, কখনও চলচ্চিত্রের পর্দায় আবার কখনও বা যাত্রার আসরে সে গান সাড়া ফেলেছে রকমফের সুরবিন্যাসে। পাশাপাশি প্রতিহত হয়েছে শাণিত বিবাদ বিতর্ক-বিদ্বেষ। তবু, জনতার দরবারে অনড় থেকেছে জাতীয় স্বীকৃতি। তাই বিস্মৃত ইতিহাসের অন্ধিসন্ধিতে নতুন করে ফিরে দেখা সুরান্তরের বর্ণময় বন্দে মাতরম্।
প্রচ্ছদে প্রতীয়মান নিবেদিতা-নির্মাণে পরাধীন ভারতের প্রথম জাতীয় পতাকায় চিত্রিত বন্দে মাতরম্।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.