অগ্নিগর্ভ '৪৫
সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত
ইতিহাসের কবর খুঁড়ে উঠে এল ১৯৪৫ সাল। স্বাধীনতার প্রাককালে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে ভারতবর্ষ!
রক্তাক্ত মহানগরীর রাজপথ। ছাত্রনেতা রামেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়কে গুলি করে মারল পুলিশ। ঝিকরগাছা, নীলগঞ্জে আজাদ হিন্দ সেনাদের গণহত্যা করে ব্রিটিশ প্রশাসন।
যে লালকেল্লায় স্বাধীনতার পতাকা উড্ডীন করতে চেয়েছিল আজাদ হিন্দ সেনারা সেখানেই তাঁদের বিচার হয়েছিল।
১৯৪৫এর নভেম্বরে সারা দেশ উত্তাল হয়ে উঠলো এই খবরে। ব্রিটিশ মিনিস্ট্রিতে তখন চাপা উত্তেজনা, নভেম্বরের ভারতের রাজপথ যেন ফ্রান্সের বাস্তিল ধ্বংসের স্মৃতি স্মরণ করায়। গোপনে ব্রিটিশ সরকার হত্যা করতে লাগলো বহু আজাদ হিন্দ সেনাকে। ভারতের স্বাধীনতা প্রাপ্তির সেই অলিখিত কাহিনী, বহু গোপন ষড়যন্ত্রের নীরব সাক্ষী এই গ্রন্থ।
---------------
সৌম্যব্রত দাশগুপ্তর জন্ম ১৯৯৪, ১৪ ফেব্রুয়ারি।
কলকাতার স্কটিশচার্চ কলেজ থেকে দর্শনে স্নাতক, পরে দর্শন ও ইতিহাসে স্নাতকোত্তর।
সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সুভাষচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথের চিন্তা ও কর্মের প্রতি বিশেষ আগ্রহী ও অনুরক্ত। ইতিপূর্বে প্রকাশিত হয়েছে 'রবীন্দ্রনাথ ও সমকালীন বিদ্বজ্জন', 'জাপানে রাসবিহারী', 'অগ্নিপুরুষ ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত'।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি