ভুবনেশ্বরের কারুকৃতি
কৃষ্ণা কুন্ডু
ঐতিহাসিক মনোমোহন গঙ্গোপাধ্যায়ের হিসেব অনুযায়ী ভুবনেশ্বরে মন্দিরের সংখ্যা পাঁচশত। সে-কারণে ভুবনেশ্বরের 'মন্দির নগরী' নামটি সার্থক। হিউয়েন সাঙ-এর বিবরণীতেও কলিঙ্গ ও সেখানকার বৌদ্ধবিহার, চৈত্য প্রভৃতির উল্লেখ পাওয়া যায়।
এই গ্রন্থে ভুবনেশ্বরের মন্দিরের সাথে গুহাবাস ও গুহামন্দিরের কথাও আলোচিত হয়েছে। বিবৃত হয়েছে ভুবনেশ্বরের আদিযুগ ও নবযুগের মন্দিররাজির ভাস্কর্য, স্থাপত্য, নির্মাণশৈলী, মন্দির নির্মাণের উপাদানসহ মন্দিরের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।
ভুবনেশ্বর চর্চায় 'ভুবনেশ্বরের কারুকৃতি' নবতম সংযোজন।
লেখক পরিচিতি :
অধ্যাপিকা ড. কৃষ্ণা কুণ্ডু কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ (ইতিহাস) এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ. ডি করেন। দীর্ঘকাল অধ্যাপনা করেছেন রামমোহন কলেজে।
বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করে অবসর গ্রহণ করেছেন। তাঁর লেখা 'অশোকের শিলালিপি' গ্রন্থটি তাঁর ইতিহাস চর্চার প্রয়াস। ছোটোদের জন্য লেখা 'মাতৃমন্দির সোপানতলে' গ্রন্থটিতে তাঁর দেশাত্মবোধক ও ইতিহাস চেতনার পরিচয় পাওয়া যায়। 'ভারতের মুক্তিসাধনা' গ্রন্থের এবং বাংলার মহীয়সী নারীদের জীবনীমূলক গ্রন্থ 'চিরকল্যাণময়ী'র তিনি সহ-লেখিকা।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.