বিষের কাঁটা
আবীর গুপ্ত
প্রচ্ছদ : অঞ্জন রায়
প্রকাশক--বর্ণময় মৌসুমী
পরিবেশক : অঞ্জলি প্রকাশনী
এবার কলকাতা বইমেলার বিশেষ আকর্ষণ সাহিত্যিক আবীর গুপ্তের গোয়েন্দা কাহিনী "বিষের কাটা"। ডিটেকটিভ রাজ এখন বাংলা গোয়েন্দা সাহিত্যে একটি পরিচিত নাম। এই বইতে গোয়েন্দা রাজের ক্রাইম, টেনশন, সাসপেন্স ও তার থেকে রোমাঞ্চকর মুক্তির তিনটি কাহিনীর একটা কোলাজ তৈরি হয়েছে। "বিষের কাঁটা" তিন রহস্যের সমাধান। প্রথম কাহিনী বিষের কাঁটাতে মিস্টার মজুমদার এর হত্যা রহস্য। পাটুলির সম্ভ্রান্ত মজুমদার নিবাসের মিস্টার কল্যাণ মজুমদারের পুকুরের জলে ডুবে মৃত্যু হয়েছে। তার কন্যা আত্রেয়ী মজুমদার এই মৃত্যুকে স্বাভাবিক বা এক্সিডেন্টাল মনে করেন না। এর পেছনে চক্রান্ত আছে। কি সেই ক্রাইম যার জেরে প্রাণ হারালেন স্বয়ং মিস্টার মজুমদার!
দ্বিতীয় কাহিনী "মুখোশের আড়ালে"। জিওলজির গবেষক উজ্জ্বল এবং বিদূষী তরুণী আত্রেয়ী চন্দ ডাইনোসরের ফসিল নিয়ে গবেষণা করছিলেন। মেঘালয়ে আবিষ্কার করেন এক মারাত্মক গবেষণাগার যেখানে ৬ কোটি বছর আগেকার ডায়নোসরদের বাঁচিয়ে তোলার গবেষণা চলছে। এই ডায়নোরাই একদিন পৃথিবীতে যত্রতত্র ঘুরে বেড়াবে, মানুষ মারবে, সন্ত্রস্ত করবে। কিন্তু কন্ট্রোল থাকবে কিছু মানুষের কাছে। আত্রেয়ী চেষ্টা করে এটি প্রতিরোধ করতে কিন্তু পারেনা, খুন হয়ে যায়। তারপর কিভাবে সমস্ত চক্র এবং খুনি ধরা পড়ল!
তৃতীয় কাহিনী "তুষারে মৃত্যুর ছোঁয়া"। গোয়েন্দা রাজ পারিবারিক ট্যুরে এসেছেন সিমলা। ইচ্ছা কল্পা, কিন্নর, লাহুল, স্পিতি দেখার। সারাহান গ্রামটা ছোট। মোনাল ব্রিডিং সেন্টার দেখতে গিয়ে চোখে পড়লো দলেরই একজন সমর রায় হঠাৎ অসুস্থ বোধ করছেন। দেখতে দেখতে এড়িয়ে পড়লো শরীর। মৃত। হয়তো বিষ প্রয়োগে হত্যা। রাজ ডেড বডি দেখা শুরু করে। এরপর রহস্য ঘনীভূত।
রাজের একের পর এক রোমাঞ্চকর তদন্ত এগিয়ে চলে কাহিনীর পাতায় পাতায়।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি