চণ্ডাল
মহুয়া ঘোষ
অঘোরী সাধুদের সাধনক্ষেত্র শ্মশান। আত্মাদের সঙ্গে তাদের নিয়মিত যোগাযোগ। তারা পরম তৃপ্তিতে মুখে তুলে নেয় শবদেহের আধপোড়া মাংসকে। শবদেহের ওপর বসে চলে তাদের সাধনা। শরীরে লেপন করে তারা চিতাভস্ম। করোটিতে ঢেলে করে সুরা পান।
জন্মানোর সঙ্গে সঙ্গে মায়ের মৃত্যু হয়েছিল বলে ছেলেটার নাম হয়েছিল অপয়া। মানুষের ঘৃণা, কটূক্তি আর তাচ্ছিল্য সহ্য করতে না পেরে আশ্রয় নিয়েছিল সে অঘোরীদের কাছে। তার নতুন নাম হয়েছিল 'চণ্ডাল'। ধীরে ধীরে অঘোর বিদ্যায় সে দক্ষ হয়ে উঠেছিল। ঠিক কী কারণে মধুময়ের পরিবার এসেছিল চণ্ডালের কাছে? কোন নিকট আত্মীয়ের বিশ্বাসঘাতকতা মধুময়দের পরিবারকে নিয়ে গিয়ে দাঁড় করিয়েছিল ধ্বংসের মুখে? কী কারণে তন্ত্রসাধিকা কৃপালিনী প্রতিশোধ নিতে চেয়েছিল? কে এই কালভদ্র? কেন হয়েছিল তার আগমন? অঘোর বিদ্যার সাহায্যে পারবে কি চণ্ডাল অসাধ্য সাধন করতে?
লেখিকা পরিচিতি :
মহুয়া ঘোষের জন্ম ২১ আগস্ট। ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতে স্নাতক মহুয়া ঘোষ সাম্প্রতিক কালে ভৌতিক এবং অলৌকিক গল্পের জগতে একটা পরিচিত নাম হয়ে দাঁড়াচ্ছেন। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রায়শই আমরা এঁর গল্প পড়ে থাকি। 'চণ্ডাল' তাঁর প্রথম প্রকাশিত বই। দ্বিতীয় বই 'মাহেন্দ্রানী'।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.