বই- দশগ্রীব
লেখক - সিদ্দিক আহমেদ
দশগ্রীব রাবণের প্রধান অস্ত্রের নাম চন্দ্রহাস। শিবের কাছ থেকে রাবণ এই অস্ত্র পেয়েছিলেন। মহাধ্বংসাত্মক। এই অস্ত্র যার কাছে থাকে সে কখনোই কোনো যুদ্ধে হারতে পারে না। কিন্তু সেই অস্ত্র রাবণ ব্যবহারই করলেন না। তার কারণ এই অস্ত্রের যে ধ্বংস ক্ষমতা তাতে যে বিশাল ক্ষতি তা তিনি অনুধাবন করেছিলেন। নিজের পরাজয় অপেক্ষা সেই ক্ষতিকে তিনি বড়ো করে দেখেছিলেন। কারণ রাবণ ছিলেন মহাজ্ঞানী। দশ শাস্ত্রে পণ্ডিত। রাবণের লুকোনো অস্ত্রের অনুসন্ধান গত প্রায় পাঁচহাজার বছর ধরে চলেছে। গোপন তিনটি পুথিতে সেই মহাশক্তিধর চন্দ্রহাসের খোঁজ মিলে যায় হঠাৎ-ই। তারপর সেই পুথির জন্য ঘটে চলে একের পর এক খুন। বাংলাদেশ ভারত শ্রীলংকা। রামায়ণকাল, মৌর্যযুগ, গঙ্গাহৃদি, বর্তমান সময়। এই পুথির আসল রহস্য কী? যে ভয়াবহ মিথকে এই পুথি নির্দেশ করছে সেটি কি আসলে আছে নাকি এটি শুধুই একটি মিথ? দশগ্রীব রাবণ, মহামতি অশোক, একটি গুপ্ত সংগঠন, হাজার হাজার বছরের পুরোনো গুপ্তবিদ্যা, ধর্মীয় রীতি-নীতি-বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে উপমহাদেশের প্রেক্ষাপটে লেখা একটি আর্কিয়োলজিক্যাল থ্রিলার 'দশগ্রীব'।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি