হারিয়ে যাওয়া খুনিরা-১
দেবারতি মুখোপাধ্যায়
১৮৭০ সালের ঔপনিবেশিক শাসনে থাকা ব্রিটিশ ভারতবর্ষ থেকে ১৯৯৩ সালের আধুনিক ভারতবর্ষ, এই সুবিশাল সময়কালে আলোড়ন ফেলে দেওয়া বারোটি রুদ্ধশ্বাস খুনের সত্য ঘটনা কাহিনি আকারে বর্ণনা করা হয়েছে এই বইতে। কোনো হত্যাকাণ্ডের পটভূমি গ্রামবাংলার প্রত্যন্ত গ্রাম, কোনোটির শৈলশহর দেরাদুন, কোনোটির আবার বোম্বাই শহর। ইন্দোরের দেশীয় রাজার বিলাসিতা থেকে পার্কসার্কাসের এক জাদুকরি হত্যা, এই টু ক্রাইম সিরিজের প্রতিটি কাহিনির পরতে পরতে আঁকা হয়েছে অপরাধী মনস্তত্ত্ব, মোডাস অপারেন্ডি, হত্যাকান্ডের লোকাস ডেলিস্টি এবং রোমহর্ষক বিবরণ যার নিষ্ঠুরতা ও জটিলতার তীব্রতা বিস্ময়কর ও বেদনাদায়ক।
লেখক পরিচিতি :
জন্ম ১১ ই অক্টোবর, ১৯৯০ হুগলীর ডানকুনিতে। কৃতী ছাত্রী, সরকারী কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং, ফিন্যান্সে এম বি এ। প্রথমে মার্কিন আই টি কোম্পানি দিয়ে কর্মজীবন শুরু, পরে বেশ কিছু সরকারী চাকরি। আইটি, রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্কে উচ্চপদে আসীন থাকার পর বর্তমানে ডব্লিউ বি সি এস অফিসার।
দশ বছর বয়সে জিতেছিলেন 'সংবাদ প্রতিদিন' আয়োজিত 'কথাপ্রবন্ধে মিলেনিয়াম' প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা।
২০১৬ সালে প্রথম উপন্যাস 'ঈশ্বর যখন বন্দি'।
অন্যান্য উপন্যাস- নরক সংকেত, দিওতিমা, অঘোরে ঘুমিয়ে শিব, দাশগুপ্ত ট্রাভেলস, নারাচ।
গল্প সংকলন- নির্বাচিত ৪২. সাত শিহরণ, নীলাম্বরের খিদে ইত্যাদি। নন ফিকশন- হারিয়ে যাওয়া খুনীরা, বাবু ও বারবনিতা।
নিয়মিত লেখেন প্রথম সারির বাণিজ্যিক পত্রপত্রিকা ও শারদসংখ্যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা লক্ষাধিক। নবীন প্রজন্মের অন্যতম জনপ্রিয় এই সাহিত্যিকের ছোটগল্প 'বাবা' সরকারী তরফে পেয়েছে '২০১৬-বছরের সেরা গল্প'র সম্মান। একাধিক উপন্যাস থেকে নির্মিত হচ্ছে চলচ্চিত্র।
বিশিষ্ট শিক্ষা ও সেবাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত আমন্ত্রিত হল বক্তা হিসেবে। অবসর সময়ে ভালবাসেন বই পড়তে, দেশবিদেশ ঘুরতে এবং পড়াতে। তাঁর লেখার মুখ্য আকর্ষণ পরিশ্রমলব্ধ এবং অভিনব কাহিনীসমৃদ্ধ নতুনত্ব।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.