জলের ইতিকথা নদীর উপকথা
সুপ্রতীম কর্মকার
বিশ্বচরাচরের সৃষ্টিতে জলের সংযোগ। এমনই বিশ্বাসে পৃথিবীর প্রায় সমস্ত সভ্যতার সঙ্গে জুড়ে থাকে ‘টোটেম’ জলের ইতিকথা। যা বহু মানুষের অজানা। সৃষ্টির মাঝে জল দিয়েই শরীর গড়ে নদীগুলো। নদী নিজের পরিচিতি পায় তার নাম দিয়ে। কীভাবে নদীর নামকরণ হয়, তা খুঁজলে পাওয়া যায় নানান উপকথা। আবার সৃষ্টিতে কে চিহ্নিত হবে ‘নদ’ আর কে ‘নদী’, সেটা ঠিক হয় নানা মত ও উপকথার ওপর ভিত্তি করেই। একই সঙ্গে নদীর মতো জন্ম হয় নদীপারের ভাষাও। ‘রূপকথা’ শিশু ভোলানো গল্প হলেও ‘উপকথা’ আমাদের গল্প। আমাদেরই গ্রাম্য আটপৌরে যাপনের নানা কথা, কিংবদন্তি ও নানা ইতিহাসের মিশেল। লীলা মজুমদারের অনুবাদে ‘বাংলার উপকথা’ মানুষের কাছে আসলেও স্বাধীনতার পর থেকে বাংলার নদীর উপকথা ছিল অধরা। দীর্ঘ তেরো বছর ধরে বাংলার নদীপারের গ্রাম থেকে সংগ্রহ করা উপকথা দিয়ে নির্মাণ করা হল ‘জলের
ইতিকথা নদীর উপকথা’ শীর্ষক বইটি।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি