কাঁদনাগীত : সংগ্ৰহ ও ইতিবৃত্ত
বেবী সাউ
আমাদের অজানা নয় স্বজনবিয়োগে কেমন আছাড়ি-বিছাড়ি করে কেঁদে ওঠে মানুষ। সে কান্নার অদ্ভুত এক টান আছে। সে কান্নায় যত বুক ফাটে, তত বেরিয়ে আসে স্মৃতি, জন্ম হয় কথার। আর ওই টান বা সুর মিশে শোকের আবহে সেই কথা রূপ পায় গীতের, কাঁদনাগীতের। যার জন্ম তাৎক্ষণিক। আয়ুও সামান্যই। ওই শোকপ্রকাশের ঋণটুকুতেই তার বিস্তার ও বৈভব। নির্দিষ্ট কোনও ফর্ম নেই, আবার দীর্ঘদিন চলতে চলতে একটা অবয়ব বা আদল পরিলক্ষিত হয় বটে। নিবিষ্ট গবেষণা সে স্বরূপটি ধরতে পারে। যেমন ধরেছেন বেবী সাউ। এই গীতের ভাষিক রূপ সন্ধানে বাংলা-বিহার- ওড়িশা-ঝাড়খণ্ডের প্রান্তিক অঞ্চলে তিনি ঘুরে বেড়িয়েছেন দীর্ঘদিন। বছর চারেকের পরিশ্রমে ভরে উঠেছে তাঁর সংগ্রহের ঝুলি, অভিজ্ঞতারও। এই গবেষণা, অধ্যবসায় ও পরিশ্রমের ফসল। 'কাঁদনাগীত সংগ্রহ ও ইতিবৃত্ত'। কাঁদনাগীত-এর উপর বিস্তারিত আলোচনা- উৎস, বিস্তার, লোকায়ত জনজীবন, ভৌগোলিক পরিসীমার অবলুপ্তিতে এক অখও সাংস্কৃতিক পরিসীমার জন্মের ইতিবৃত্ত মিশে আছে এ বইয়ের পরতে পরতে।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.