কর্ণেলের ভূত-প্রেত রহস্য
সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ
কালিকাপুরে মস্তবড় এক বনেদি বাড়ি। হঠাৎ কিছুদিন ধরে রাতেরবেলা বাড়ির ছাদে ধু-ধাপ্ শব্দ। পাগলা বিনোদকে পাঁচবছর আগে বাড়ির লোক শ্মশানে পুড়িয়ে এসেছিল। আবছা আঁধারে তাকেই যে দেখা গেল ঘোরাঘুরি করতে!... মানুষ উধাও হয়ে যাচ্ছে? ঠাকুরবাড়ির হাঁড়িকাঠে চাপচাপ রক্ত! এসব কী শুরু হল? ভূত?... কাঞ্চনপুরের জমিদার বাড়ি। দিব্যি চলছিল সব। হঠাৎ প্রেতের দল হাজির। রাত ঘন হতেই বাড়ির জানলায় মুখ লাগিয়ে তারা বলে যাচ্ছে, 'সুদে-আসলে এক লাখ!' জানলা খুলে দেখা যাচ্ছে, কেউ কোত্থাও নেই।... দিনদুপুরে মানুষ খুন! গুম হয়ে গেলেন রিটায়ার্ড দারোগা হালদারমশাই। তারপর?... ভূত ও প্রেত! উরিব্বাপ! না, ভয় নেই। আছেন বুড়ো ঘুঘু কর্নেল স্যার তাঁর স্বমহিমায়। সঙ্গে জয়ন্ত আর হালদারমশাই। এ্যহস্পর্শ। কী হল শেষপর্যন্ত? দু-দুটো রুদ্ধশ্বাস রহস্য-উপন্যাস নিয়ে 'কর্নেলের ভূত-প্রেত রহস্য'।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি