নীহাররঞ্জন গুপ্ত
কিরীটী অমনিবাস
প্রথম খণ্ড : কিরীটীর আবির্ভাব, রহস্যভেদী, চক্রী, বৌরানীর বিল, হাড়ের পাশা (ভূমিকা- শ্রীপ্রমথনাথ বিশী) ৪৫০
দ্বিতীয় খণ্ড : হলুদ শয়তান, ডাইনির বাঁশী, ড্রাগন, মোমের আলো, বসন্ত রজনী, কালোপাখী (ভূমিকা-শ্রীগজেন্দ্রকুমার মিত্র) ৪০০
তৃতীয় খণ্ড : বিষকুম্ভ, মৃত্যুবাণ, রাত্রি যখন গভীর হয়, আলোকলতা (ভূমিকা-লীলা মজুমদার) 800
চতুর্থ খণ্ড : তাতল সৈকতে, বনমরালী, সুভদ্রা হরণ, বিদ্যুৎ-বহ্নি (ভূমিকা-শ্রীবিজনবিহারী ভট্টাচার্য) ৩৫০
পঞ্চম খণ্ড : মন পবন, অদৃশ্য শত্রু, প্রজাপতি রঙ, চারের অঙ্ক, আদিম রিপু (ভূমিকা-ড. আশুতোষ ভট্টাচার্য) ৩৫০
ষষ্ঠ খণ্ড : মৃগতৃষ্ণা, মিথুন লগ্ন, মণিকুণ্ডল (ভূমিকা- ডঃ অরুণকুমার মুখোপাধ্যায়) ৩৫০
সপ্তম খণ্ড : কৃষ্ণা কাবেরী, রতি বিলাপ, মদনভস্ম, (ভূমিকা-শ্রীসুমথনাথ ঘোষ) ৪০০
অষ্টম খণ্ড : রিপু-সংহার, নাগপাশ, সেতারের সুর, ওরা তিনজন, ছোরা (ভূমিকা-ডঃ প্রণয়কুমার কুণ্ডু) ৪০০
নবম খণ্ড : কালোহাত, ছায়াকুহেলী, মৃত্যুবিষ, পদ্মিনী (ভূমিকা-ডঃ ননীলাল সেন) ৩৫০
দশম খণ্ড : ঘুম নেই, কলঙ্ককথা, হীরা চুনি পান্না (ভূমিকা-শ্রীঅজিতকুমার ঘোষ) ৩৫০
একাদশ খণ্ড : অহল্যা ঘুম, হীরকাঙ্গুরীয়, ঘুমভাঙ্গার রাত, নীলকুঠি (ভূমিকা-শ্রী বিজিতকুমার দত্ত) ৪৫০
দ্বাদশ খণ্ড : সর্পিল, রক্তলোভী নিশাচর, বত্রিশ সিংহাসন, নিরালা প্রহর, রক্তমঞ্জিল (ভূমিকা- শ্রীজিতেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী)৩৫০
ত্রয়োদশ খণ্ড : আলোকে আঁধারে, নগরনটী, রক্তের দাগ, ব্লু-প্রিন্ট, রেশমী ফাঁস, পদ্মদহের পিশাচ, পঞ্চমুখী হীরা (ভূমিকা-শ্রীসুবোধকুমার মজুমদার) ৩৫০
চতুর্দশ খণ্ড : উর্বশী সন্ধ্যা, বসন্তের দিন শীতের রাত্রি মারীচ সংহার, (ভূমিকা-শ্রীসুজিতকুমার সেনগুপ্ত) ৩৫০
পঞ্চদশ খণ্ড : যুগলবন্দী, সামনে সমুদ্র নীল, মানসী তুমি, অবগুণ্ঠিতা (ভূমিকা–বার্ণিক রায়) ৩৫০
(পনেরো খণ্ডের মোট মূল্য ৫৬৫০)