প্রয়াণলেখ
সম্পাদনা : অর্ণব নাগ
"মানুষের প্রাণ যখন সংকটাপন্ন তখন সে যে প্রাণী এই কথাটাই সকলের চেয়ে বড় হয়ে ওঠে। কিন্তু অন্যান্য জীবের মতই আমরা যে কেবলমাত্র প্রাণী মানুষের এই পরিচয় ত সম্পূর্ণ নয়। যে প্রাণশক্তি জন্মের ঘাট থেকে মৃত্যুর ঘাটে পৌঁছিয়ে দেয় আমরা তার চেয়ে বড় পাথেয় নিচ্ছে জন্মেছি। সেই পাথেয় মৃত্যুকে অতিক্রম করে আমাদের অমৃতলোকে উত্তীর্ণ করে দেবার জন্যে"।--
--- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রয়াণলেখ মানে কেবল শোকগাথা, শুধুমাত্র ব্যক্তিগত শোকের প্রতিফলন নয়। এই গ্রন্থে সংকলিত উনিশটি প্রয়াণলেখতে ফুটে উঠেছে ব্যক্তি-মানসের এক ধরনের অপরূপ প্রতিচ্ছবি, যার মূল্য সে যুগে তো বটেই, আজকের দিনের নিরিখেও দিব্যি উপলব্ধি করা যায়।
সমকালীন খ্যাত-কীর্তি মানুষজনের সম্পর্কে সমসাময়িক খ্যাতনামাদের স্মৃতিচারণাগুলি আদতে কালের দর্পণ হিসেবেই বিবেচিত হবে। বিদ্যাসাগর থেকে সুকুমার রায়- উনিশজন স্মরণীয় ব্যক্তিত্বের শোকগাথা লিখেছেন বরণীয় মানুষেরা। মূলত সাময়িকপত্রের পাতাতেই এতকাল যেসব শোকগাথা সীমাবদ্ধ ছিল, সাময়িকীর অর্গলমুক্ত হয়ে এই প্রথম গ্রন্থবদ্ধ হল।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি