তুষাগ্নি
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়
উনিশশো একাত্তর সালের তেসরা মে-র এক চমৎকার গোধূলিতে কুদঘাট বাসস্ট্যান্ড থেকে চার নম্বর বাসের পিছনদিকের দরজা দিয়ে উঠে মাঝামাঝি জায়গায় গিয়ে দাঁড়াল ঋতাগ্নি। পশ্চিমের সূর্যের শেষ রশ্মিবিন্দুগুলি কী মায়াময় করে তুলেছে চারপাশের পৃথিবী। ভিতরের হ্যান্ডেল ধরে নিচু হয়ে বাইরে দেখল টুপটাপ গোধূলির ঝরে পড়া। চোখে পড়ল উজ্জ্বল শ্যামবর্ণের একটি মেয়ের দুলকি চালে হেঁটে যাওয়া। গোধূলির আলো তাকে অসাধারণ রূপবতী করে তুলেছে এই মুহূর্তে।........
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি