আমফুল জামফুলের দেশ
নলিনী বেরা
বইয়ের কথা:
এ এক আশ্চর্য আখ্যান, পরণ কথা। কর্ম আর ধর্ম দু ভাই। ‘করম’ নামের এক বৃক্ষকে রোপন তথা পুজো করা নিয়েই বিরোধ। এক ভাই পুজো করে, আরেক ভাই তা উপড়ে ফেলে দেয়। যে উপড়ে ফেলে দেয় তার উপর ভাগ্য বিরূপ হয়। দুর্দশা নেমে আসে। অতঃপর ভাগ্যহত দুর্ভাগা যে সে ভাগ্য অন্বেষণে বের হয়। শুরু হয় এক আশ্চর্য ভ্রমণ! বৃক্ষ, অরণ্য ও অরণ্যচারী মানুষ নিয়ে ‘আমফুল জামফুলের দেশ’ সেই এক আশ্চর্য উপাখ্যান। তার সঙ্গে বাস্তবে জড়িয়ে পড়ে এক কিশোর। তারও যাত্রা আরম্ভ হয় সাত সমুদ্র তেরো নদীর পার। পরতের পর পরত উন্মোচিত হতে থাকবে সেই অনন্ত যাত্রাপথ।
লেখক পরিচিতি:
জন্ম ২০ জুলাই ১৯৫২, পশ্চিমবঙ্গ ওড়িশা সীমান্তের কাছাকাছি সুবর্ণরেখা নদীতীরে জঙ্গলাকীর্ণ বাছুরখোঁয়াড় গ্রামে এক সাধারণ দরিদ্র পরিবারে। রোহিণী রুক্মিণীদেবী হায়ার সেকেন্ডারী স্কুলের গণ্ডী পেরিয়েই বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এরপর অদ্ভুত কষ্টকর এক বোহেমিয়ান জীবন। ঝাড়গ্রাম ও কলকাতায় অর্থনীতি নিয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পড়াশুনো। ডবলিউ.বি.সি.এস পরীক্ষায় এ গ্রুপে স্থান পেয়ে রাজ্য সরকারের পদস্থ আধিকারিক। কবিতা দিয়ে সাহিত্য জীবন শুরু। প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস ‘ভাসান’। প্রথম গল্প ‘ঝাড়েশ্বর পানীর ইলিশ ধরা’। বঙ্কিমচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার পান ২০০৮-এ, ‘শবরচরিত’ এবং আনন্দপুরস্কার পান ২০১৯-এ ‘সুবর্ণরেণু সুবর্ণরেখা’ উপন্যাসের জন্য।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.