আমার আছে জল
হুমায়ুন আহমেদ
ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ এতটাই জনপ্রিয় যে প্রায় চল্লিশ বছর অক্লান্তভাবে লিখে গেলেও পাঠক তাঁকে থামতে দেয়নি। ১৯৭২ থেকে ১৯৯৮-এর সার্ধ দুই দশকে তাঁর উপন্যাস সমগ্রের দশম খণ্ডও প্রকাশিত হয়ে গেছে, প্রকাশিত হয়েছে সায়েন্স ফিকশম সমগ্র’ ‘মিশির আলি অমনিবাস’ তার উপন্যাসগুলি আকারে সাধারণত ছোটো, যেহেতু তিনি তাঁর উপন্যাসগুলিতে না-বলার ইচ্ছেকে বাঁচিয়ে রাখতে চান। ‘আমার আছে জল’-এর মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় আবহমানের বাংলাকে, চিরন্তন বাঙালিকে। দিলু, নিশাত, জামিল, রেহানা ও আরও মানুষের নির্জন মুখগুলি গেঁথে যায় আমাদের মনে। নিশাত যাকে ভালোবাসে অথচ সঠিকভাবে নিজের মনকে সেইদিকে চালিত করতে পারে না, দিলু সেই জামিলের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে নিশাতের মনের কুয়াশাকে সূর্যালোকের মতো ঝকঝকে স্পষ্ট করে দেয়। যেন লেখক সমকালের সত্তাকে চিরন্তন করে তোলেন সর্বকালের বাঙালিয়ানায়।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.