ভয়ের ঠিকানা
মহুয়া ঘোষ
পাঁচটি ভয়ের গল্প নিয়েই এই বই "ভয়ের ঠিকানা"।
যার প্রথম গল্প দীপ্তকে নিয়ে। আত্মা বলে কিছু আছে সেটা দীপ্ত কখনোই বিশ্বাস করে না। তাই একদিন একটা সাধুকে আত্মা নিয়ে বলতে দেখে ও তার দিকে ছুড়ে দিল একটা চ্যালেঞ্জ। আত্মা আছে সেটা প্রমাণ করতে হবে তাকে। কিন্তু তারপর কী হল? এই নিয়েই এই বইয়ের প্রথম গল্প "অমাবস্যার সেই রাত"।
তিলোত্তমা ছোট থেকেই উচ্চাকাঙ্ক্ষী। রূপের জোরে পৃথিবীকে হাতের মুঠোয় করতে চায় সে। আর সেটা করতে গিয়েই সে বেপরোয়া হয়ে পড়ে। তাতেই আসে বিপদ। কিন্তু কী সেই বিপদ? এই বইয়ের দ্বিতীয় গল্প "অগ্নিকে সাক্ষী রেখে" পড়লেই জানতে পারবেন সেই বিপদের কথা।
দিয়া কেন আত্মহত্যা করেছিল? কী ঘটেছিল চব্বিশ বছর আগে? কার দোষে যাচ্ছিল একের পর এক প্রাণ? এইসব প্রশ্নের উত্তর পেতে গেলে পড়তে হবে এই বইয়ের তৃতীয় গল্প "সাত ঘন্টা"।
মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে গার্গীর ঠিক কী অভিজ্ঞতা হয়েছিল সেটা নিয়েই চতুর্থ গল্প "সেইদিন শিকারায়"।
এই বইয়ের পঞ্চম গল্প বা শেষ গল্প হল "অন্তর্দাহ"। ঈর্ষা, দ্বেষ, স্বার্থপরতা যখন কোনো মানুষের মনে জায়গা করে নেয় তখন তাকে নামাতে নামাতে এতটাই নিচে নামিয়ে নিয়ে যায় যে একসময় তার আর ফেরার পথ থাকে না। বিশদে জানতে হ'লে পড়তে হবে এই গল্পটি।
এই পাঁচটা বড় গল্পের কোনওটা তন্ত্রনির্ভর তো কোনওটা ভৌতিক। তবে সবকটা গল্পেরই মূল হল ভয়। তাই ভয় পেতে গেলে অবশ্যই পড়তে হবে বিশিষ্ট লেখিকা মহুয়া ঘোষ-এর কলমে "ভয়ের ঠিকানা"।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি