ক্রিসক্রস
স্মরণজিৎ চক্রবর্তী
কোনও এক চব্বিশে ডিসেম্বরের সকাল সাতটা থেকে বিকেল তিনটে অবধি এই কাহিনির সময়কাল। সমান্তরালভাবে অনেকগুলো গল্পধারা ‘ক্রিস-ক্রস’ উপন্যাসে প্রবাহিত। আছে ফোটোগ্রাফার আর্চি ও ইরার কথা, যাদের প্রেম এবার একটা সিদ্ধান্ত নিতে চায়। ওদিকে অফিসে আচমকা এক ক্রাইসিসের মুখোমুখি অহন ও উর্নি। ক্রাইসিস সামলাতে গিয়েই অহন ফিরে পায় আত্মবিশ্বাস, উর্নি আবার প্রবল উৎসাহে গুছিয়ে তুলতে চায় এলোমেলো জীবন। এই উপন্যাসে শিল্পী সাইমন রূপেন মণ্ডল ছবি এঁকে প্রতিপালন করে পঙ্গু বোনকে, লাং ক্যান্সারে আক্রান্ত মহেশ বুকে বয়ে নিয়ে বেড়ায় নিষিদ্ধ সম্পর্কের অপরাধবোধ। মডেলিং-এ নাম করতে চাওয়া মেহের, খলচরিত্র শতানিক বাসু, অটোচালক বোম— এই তিনটি চরিত্রও ‘ক্রিস-ক্রস’-এ তাদের গল্প বলে। শতানিক মেহেরের ক্ষতি করার আগেই দুর্ঘটনায় পড়ে, মেহের পৌঁছে যায় অহনের কাছে, এদিকে বোম কাটিয়ে ওঠে তার হীনম্মন্যতা। আর আছে বিস্ময়কর চরিত্র নেডু পাগলা, সে যেমন পৃথিবীকে উচিত শিক্ষা দিতে চায়, তেমনই কামনা করে মানুষের দ্বারাই যেন মানুষের উপকার হয়।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি