দাড়ি ধুতে সুয়েজ খালে
জয়ন্ত দে
বইয়ের কথা:
নিশিকান্তের এমন ক্ষমতা, সে যদি কোনও মানুষকে কামড়ে দেয় তাকে কানপুর থেকে কানাডা মহাশূন্যে ডেলি প্যাসেঞ্জারি করতে হবে। আর সাধুবাবার কথা কী বলব? তিনি যেই দাড়ি ধুতে গেলেন গঙ্গায়। অমনি জিলিপি নিয়ে ভেগে গেল নিত্যহরি। কিন্তু এ যে ম্যাজিক জিলিপি! ওদিকে একটা ফোন কিনেছিল বটে সন্তোষ সরকার। ফোন করলেই কল চলে যাচ্ছে কখনও স্বর্গ, তো কখনও নরকে। সে এক হইহই ব্যাপার। তারপর মেঘনাদের যে ফোনটা চুরি গেল। সেদিন থেকেই শুরু হল তিনের গেরো। সেই গেরোতে পড়ে মেঘনাদ সমাদ্দার হয়ে গেলেন জিরো থেকে হিরো। এদিকে জাহাজে উঠেছে ডাকাত। তাদের দাবি তেল দিতে হবে। বগলাচরণ একটা বাতাবি লেবু নিয়ে ফিরছিল বাড়ির দিকে। নজর পড়ল নিশিকান্তের। তারপর…।
লেখক পরিচিতি:
আমি জয়ন্তকাকু। আমি তোমাদের থেকে খুব একটা বড় নই। এই কদিন আগেও আমাকে মা, বাবা, দিদিরা কত কত গল্প বলত। আমাদের পুরনো পাড়ায় এক গল্প-বলা-ঠাকুমা ছিল, সে-ও কত কত গল্প বলত। তারপর কী হল, আমি যেন কীভাবে দুম করে বড় হয়ে গেলাম। এখন আমাকেই সবাই বলে গল্প বলো। আমি এখন গল্প বলি- ছেলেবেলার গল্প, ভূতের গল্প, চোর-ডাকাত-পুলিশের গল্প। খুব মজা লাগে মজার মজার মানুষের গল্প বলতে। সেই সব গল্প নিয়েই এই মজার বই। ‘শিংওয়ালা যমদূত’ এসেছিল আগের বছর, এবছর হল, ‘দাড়ি ধুতে সুয়েজ খালে’। দেখো কেমন লাগে গুলবাজ নিশিকান্তকে।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.