পঞ্চদশ-ষোড়শ শতকে চৈতন্যদেবের প্রভাবে বাংলার শিল্পীরা নিজস্ব ধারায় বিগ্রহ নির্মাণ করতে থাকেন। লোকায়ত ও ধ্রুপদী ধারার সমন্বয়ে তার একটি আঞ্চলিক শৈলী গড়ে ওঠে, কিন্তু গৌর-নিতাই বিগ্রহে মুদ্রা, ভাব, ভঙ্গি একেবারেই বৈষ্ণব ঘরাণার এক স্বকীয় ধারা মেনে রূপায়িত হতে থাকে। অবিভক্ত বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে এমন অপরূপ শৈলীর গৌর-নিতাই এবং তাঁদের পার্ষদদের মনোরম বিগ্রহ দেখতে পাওয়া যায়।
আর এসব নিয়েই
' দারুবিগ্রহে চৈতন্য পরিক্রমা'
সোমা মুখোপাধ্যায়ের এক গবেষণা ধর্মী গ্রন্থ