হালুম
শাশ্বতী চন্দ
বইয়ের কথা:
সাত রকম অভিজ্ঞতার সতেরো রকম রঙে সাজানো শাশ্বতীর গল্প ভূবন। ‘হালুম’তার ব্যতিক্রম নয়। আলোর কথা আছে এখানে। আছে ভালোর কথা। তাই বলে কি মন্দ নেই, কালো নেই বা অন্ধকার নেই? আছে। জীবনের নিয়ম মেনেই আছে। তবে এক সময় তারা পিছু হঠেছে। মুখ লুকিয়েছে লজ্জায়। অন্ধকারকে ছিড়েখুঁড়ে মুখ দেখিয়েছে আলো। জীবন কীরকম, তা শুধু নয়। জীবন কী হলে ভালো হত তারই কথা বলে এই গল্পগুলো। এখানে চরিত্র বহুবিধ। বাঘ, কুমির, বানরছানা, ব্যাঙ, সাপ, কচ্ছপ, গাছ ইত্যাদিরা যেমন আছে তেমনি আছে রাজা, রাজকন্যা, চাষীর মেয়ে, পাঠশালার পোড়ো। সবাই মিলেই গড়ে তুলেছে আনন্দের সংসার।
লেখক পরিচিতি:
শাশ্বতী চন্দের জন্ম শিলিগুড়িতে। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরাজিতে স্নাতকোত্তর। পেশাগত জীবনে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত। লেখালেখির জগতে প্রবেশ ছাত্রজীবনে ‘শুকতারা’-এ প্রকাশিত গল্পের মাধ্যমে। অদ্যাবধি অসংখ্য গল্প প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন পত্রিকায়। শিশু কিশোর সাহিত্যে উল্লেখযোগ্য অবদানের পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্ক সাহিত্যেও সমান স্বচ্ছন্দ। প্রকাশিত গ্রন্থ ‘পদ্মপাতায় জল’, ‘এবং আগামীকাল’ ও ‘টুপুরের পুষ্যিরা’। প্রিয় নেশা বই পড়া ও বেড়ানো।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.