ইতিহাসের দুর্গ দুর্গের ইতিহাস

(0 পর্যালোচনা)
লিখেছেন/সম্পাদনা করেছেন
শান্তা শ্রীমণি
প্রকাশক পত্রলেখা

মূল্য
₹280.00
ক্লাব পয়েন্ট: 15
পরিমাণ
মোট দাম
শেয়ার করুন

ইতিহাসের দুর্গ দুর্গের ইতিহাস 

শান্তা শ্রীমানী 

কুণ্ডলগড় দুর্গের প্রাচীরটি বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম প্রাচীর। আটটি ঘোড়া পাশাপাশি চলতে পারে এই চওড়া প্রাচীরের ওপর দিয়ে।

কুন্তলগড় দুর্গে চাষবাসও হত। রাতেও যাতে চাষীরা কাজ করতে পারে সেজন্য প্রতিদিন ৫০ কেজি ঘি ও ১০০ কেজি তুলো দিয়ে দুর্গপ্রাচীরে বিশাল বিশাল মশাল জ্বালাবার ব্যবস্থা করেছিলেন রাণা কুম্ভ।

গুজরাতপতি বাহাদুর শাহের চিতোর দুর্গ আক্রমণের সময় রুখে দাঁড়িয়েছিলেন রাণী জবহর বাই। শত্রুর ছোঁড়া গোলার আঘাতে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর।

হাসি মস্করাতেই মেতে থাকতেন চিতোরের রাণা লক্ষসিংহ। এই মস্করার কারণেই জ্যেষ্ঠ পুত্র যুবরাজ চণ্ডের সিংহাসনে বসা হল না।

মৃগয়ায় শশক শিকার করতে গিয়ে আরাবল্লী পর্বতের গিরওয়া উপত্যকায় পিছালা হ্রদের তীরে রাজধানী খুঁজে পেয়েছিলেন মেবারের রাণা উদয়সিংহ।

বিয়ের মতো বিয়ে হয়েছিল রাণা দ্বিতীয় সংগ্রাম সিংহের। যৌতুক হিসেবে তাঁর শ্বশুরমশাই মেয়ের সঙ্গে পাঠিয়েছিলেন মেয়ের ৪৮ জন সুন্দরী সখিকে।

ইতিহাস-খ্যাত বিভিন্ন দুর্গের অন্দরমহল ও বাহিরমহলের অজস্র চমকপ্রদ কাহিনিতে সমৃদ্ধ 'ইতিহাসের দুর্গ দুর্গের ইতিহাস'।

চিতোরের রাণা বনবীরের হাত থেকে উদ্ধার করতে ফলের ঝুড়ির মধ্যে লুকিয়ে উদয়সিংহকে চিতোর থেকে কুম্ভলগড় দুর্গে আশা শাহের আশ্রয়ে এনেছিলেন ধাত্রী পান্নাবাঈ।

কালিঞ্জর দুর্গ অবরোধ চলাকালীন ১৫৪৫ খ্রিস্টাব্দের ২২ মে শেরশাহের গোলন্দাজ বাহিনীর ছোঁড়া উল্কা নামের একটি কামানের গোলা দুর্গ প্রাচীরে আঘাত করে ছিটকে এসে তাঁর বারুদের গুদামে পড়ে ফেটে যায়। সেই অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় ইতিহাস-প্রসিদ্ধ শেরশাহের।

রণথম্ভোর দুর্গ দখল করার জন্য ৮০০০০ ঘোড়সওয়ার বাহিনী, ২০০০০ তীরন্দাজ এবং আনুমানিক ৫০০০০ পদাতিক বাহিনী নিয়ে আক্রমণ করেছিলেন আলাউদ্দিন খিলজি।

পর্যালোচনা ও রেটিং

0 মোট 5.0 -এ
(0 পর্যালোচনা)
এই বইয়ের জন্য এখনও কোন পর্যালোচনা নেই

সংশ্লিষ্ট বই

বই সংক্রান্ত জিজ্ঞাসা (0)

প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য

অন্যান্য প্রশ্নাবলী

কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি