‘কবীরের কথা এখানে ওখানে ছড়িয়ে ছিল। তাতে ইতিহাস ও সাহিত্যের আলো প্রক্ষেপণ করে লেখক মূল চরিত্রটিকে আমাদের আরও কাছে নিয়ে এসেছেন। সেই প্রয়োগে রয়েছে অসাধারণ পরিমিতি বোধ। কবীরের বলা শব্দ-সাধনার পরামর্শ রবীন্দ্রনাথের মধ্যে কীভাবে তরঙ্গায়িত হয়েছে সেই সূত্রটি ধরিয়ে দিয়ে আনন্দের যে ধারাপ্রবাহ এখানে আছে, তারই একটি অঞ্জলি হচ্ছেন কবীর একথাও মনে করিয়ে দিয়েছেন। কালের তাঁতে আলোর চাদর বুনে কবীর অমর হয়েছেন। কবীরের অন্তিম পর্বটি সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের স্বর্ণলেখনীর মহিমায় অনায়াসে আমাদের মর্ম স্পর্শ করেছে। এই রচনার মূল বার্তা হল “শূন্যতারও একটা উপস্থিতি রয়েছে, যা পূর্ণের চেয়েও পূর্ণ।” ’ – লোকনাথ চক্রবর্তী ।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি