কীর্তিনাশা কূলে
নন্দিনী চট্টোপাধ্যায়
এই কাহিনির কালপর্ব ভারতের স্বাধীনতা পূর্ববর্তী পঞ্চাশ বছর সময়। বিক্রমপুর অঞ্চলে পদ্মা বা কীর্তিনাশার ভাঙনে হারিয়ে যাওয়া গ্রামগুলির প্রেক্ষাপটে শুরু হয় কাহিনি। সেই সময়ের আপামর বাঙালির স্বদেশ-ভাবনা উপন্যাসের মূল সুর বেঁধে দেয়। কাহিনির প্রেক্ষাপটে থাকে দুটি বিশ্বযুদ্ধের প্রভাব এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের বিভিন্ন ধারার রূপরেখা। অবশ্যম্ভাবীরূপে আসে জাতিদাঙ্গা ও দেশভাগের ভিত্তিতে ভারতের স্বাধীনতা লাভ। এই উত্তাল সময়ের প্রেক্ষাপটে উপন্যাসের চরিত্র হয়ে ওঠেন বিভিন্ন নামী অনামী চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী, যাঁরা স্বাধীনতা আন্দোলনে পরোক্ষভাবে সহায়তা করেছিলেন ও পরবর্তীকালে স্বাধীন ভারতকে স্বনির্ভর করে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। এ কাহিনি তাঁদের অনেকের স্বপ্নের কথা বলে। কাহিনিতে সমকালীন সংবাদপত্রের ভূমিকার উপরে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। উপন্যাসকে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পরিচালিত করেছে নদীকে কেন্দ্র করে বহমান মানুষের আবেগ।।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.