খাই কিন্তু জানি কি
দেবাশিস মুখোপাধ্যায়
খাবার সংগ্রহের ভাবনাতেই মানব- মস্তিষ্কের বৃদ্ধি। কাঁচা, ঝলসানো, পরে সেদ্ধ খাবার খেতে খেতেই দাঁত চোয়ালের পরিবর্তন ও মুখমণ্ডলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি ঘটেছে। ফলে খাবার- দাবারের গুরুত্ব অসীম।
এখন ভাল বাংলায় আমরা বলি রন্ধনকলা। দীর্ঘদিনের চর্চায় রন্ধনকলা মানবগোষ্ঠীর সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে। ভাষা এবং শিল্পকলার মতো রন্ধনকলারও বিস্তর আদান-প্রদান ঘটেছে।
আমরা যা খাই- ভাত ডাল শুক্তো চচ্চড়ি থেকে চাটনি দই মিষ্টি, আবার মিহিদানা সীতাভোগ থেকে ধোসা ফুচকা কাবাব ওমলেট-এসব খাবারের সৃষ্টি হল কি করে? এল কোথা থেকে? কোন দেশের খাবার? কোন রাজ্যের? ভাবলে অবাক লাগে লঙ্কাও আমাদের দেশের নয়। খাবার নিয়ে কত কি ভাবার আছে। সেইসব খাদ্যভাবনা, খাদ্য ইতিহাস দেবাশিস মুখোপাধ্যায়ের সরস কলমে এ গ্রন্থের পাতায় পাতায়।
লেখক পরিচিতি :
দেবাশিস মুখোপাধ্যায় পেশায় গ্রন্থাগারিক, পরিচয়ে গবেষক, পরিশ্রমে সংগ্রাহক। প্রিয় বিষয় 'সত্যজিৎ রায়'। সত্যজিৎ রায়কে নিয়ে সংগ্রহ, গবেষণা, লেখালিখিতে মেতে থাকলে আর কিছু চান না। আজকাল দৈনিকপত্রের প্রাক্তন কর্মী দুষ্প্রাপ্য বই, সিনেমা, গান, নথি, ডাকটিকিট, শিল্পকলা নিয়ে মেতে থাকেন সর্বক্ষণ। অজানা, ভুলে যাওয়া, হারিয়ে যাওয়া রেফারেন্সের জন্যে সাংবাদিক, প্রাবন্ধিক, প্রকাশক, চলচ্চিত্রকাররা অনবরত তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.