পুরাণের গল্প
লীলা মজুমদার
মহাভারত তো শুধু পঞ্চপাণ্ডবদের কাহিনী নয়। তাতে বেদ-বেদান্ত, উপনিষদ, পুরাণ, ইতিহাস- এসব কিছুই আছে। ব্যাসদেবের বাবা ব্রহ্মা। তাঁর কথায়, 'এ কাজ গণেশের-ই উপযুক্ত, তাঁকে মনে মনে ডাকলেই তিনি আসবেন।' গণেশ এলেনও, এবং কথা দিলেন তিনি লিখবেনও, শুনে শুনে। ব্যাস বললেন, 'বেশ, তাই হবে। কিন্তু আমারও একটা কথা আছে। না বুঝে কিছু লিখতে পারবেন না।' গণেশ তাতেই রাজী। ব্যাস মনে মনে কাব্য তৈরী করেন আর বলেন। সঙ্গে সঙ্গে গণেশ লিখে ফেলেন। এইভাবে সব জ্ঞানের ভাণ্ডার মহাভারত লেখা হয়েছিল। আর সেই গল্পই লীলা মজুমদারের কলমে ফিরে এলো পাঠক-পাঠিকার কাছে!
প্রচ্ছদ এঁকেছেন শিবশঙ্কর ভট্টাচার্য্য।
সূচীপত্র :
বৈবস্বত মনু ও আশ্চর্য মাছ ।। ১৩
চ্যবনের বিয়ে ।। ১৫
চ্যবনের দান ।। ১৮
ঔর্ব ।। ২০
নৃগ ।। ২২
ক্ষুপ আর দধীচের কথা ।। ২৪
দধীচের আত্ম-ত্যাগ ।। ২৬
কুশিকের ধৈর্য ।। ২৮
অষ্টাবক্র ।। ৩১
উশীনর ।। ৩৫
বিশ্বামিত্রের তপস্যা ৷৷ ৩৬
রুরুর কথা ।। 80
শুক্রাচার্য ।। ৪৪
পাখিদের ইন্দ্র ।। ৪৯
বৃহৎ কথার গল্প ।। ৫৬
নল ও দময়ন্তী ।। ৬১
সাবিত্রী আর সত্যবানের কথা ।। ৭৯
সৃষ্টির কথা ।। ৮৬
দেবাসুরের যুগ ।। ৯১
কচের কথা ।। ৯৫
শর্মিষ্ঠা আর দেবযানীর কথা ।। ৯৯
অমৃত আনার কথা ।। ১০৬ সগর রাজা আর তাঁর পুত্রদের কথা ।। ১১১
পরশুরাম ।। ১১৬
সেকালের আদর্শ ।। ১২১
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি