‘রবার্টসনের রুবি’ শুধু গোয়েন্দা ফেলুদার শেষ রহস্য-অ্যাডভেঞ্চারের কাহিনী নয়, ফেলুদা-স্রষ্টারও শেষ উপন্যাস। ‘দেশ’ পত্রিকার শারদ-সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল সত্যজিৎ রায়ের বিয়োগবিধুর বছরে। এই দুরন্ত কৌতূহলকর কাহিনীর কেন্দ্রে রয়েছে পায়রার ডিমের মতো বিশাল আকারের এক মহামূল্য রুবি। দীর্ঘকাল আগে এই রত্নপাথরটি ভারতবর্ষ থেকে চলে যায় বিদেশের রবার্টসন পরিবারে।
সেই পরিবারেরই এক নির্লোভ উত্তরপুরুষ পিটার রবার্টসন। এক ফোটোগ্রাফার বন্ধুকে সঙ্গী করে পিটার ভারতে এল সেবার। উদ্দেশ্য— পূর্বপুরুষের শেষ ইচ্ছে অনুযায়ী ভারতেই ফিরিয়ে দেবে রবার্টসনের রুবি। কিন্তু দশ লাখ টাকারও বেশি দাম যে-রত্নপাথরের, সেটি ফিরিয়ে দেওয়াও কি সহজ কাজ? একটি পুরনো খুনের কাহিনীর সঙ্গে মিশিয়ে দিয়ে গোয়েন্দা ফেলুদার এক দুর্ধর্ষ অ্যাডভেঞ্চার কাহিনী রচনা করেছেন মৃত্যুঞ্জয় স্রষ্টা সত্যজিৎ রায়। যেমন চমকপ্রদ, তেমনই মানবিক সেই কাহিনী। বইটির প্রচ্ছদ ও অলঙ্করণ করেছেন সুব্রত গঙ্গোপাধ্যায়।
এই ওয়েবসাইটের কার্যকারিতার জন্য আমরা কুকি ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও ওয়েবসাইটের ট্রাফিক সঙ্ক্রান্ত তথ্যের জন্য আমরা কুকির সাহায্য নিই। নিচের বটন ক্লিকের মাধ্যমে আপনি সমস্ত রকমের কুকি ব্যবহারে সম্মতি জানাচ্ছেন।