ফাল্গুনের শুক্লা চতুর্থীর ভোর। গাছেরা সবে তাদের পুরোনো
পাতাগুলি ঝরিয়ে কচি পল্লবে পল্লবিত হয়ে উঠেছে।শিমুলে-পলাশে চলেছে রঙে রঙে সেজে ওঠার পালা। মিথিলার মহারানি প্রভাবতী স্বপ্নে দেখলেন একটি শ্বেতহস্তী মহাকাশ থেকে প্রকটিত হয়ে তাঁর গর্ভে প্রবেশ করে মিলিয়ে গেল। যথাসময়ে আশ্বিনের শুক্লপক্ষের একাদশ দিনে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে তিনি এক কন্যাসন্তানের জন্ম দিলেন। রাজমাতা পুত্র কুম্ভের কন্যার কণ্ঠে পরিয়ে দিলেন স্বর্ণমল্লিকার হার। নাম দিলেন মল্লিকা। মাত্র আঠারো বছর বয়সে জীবনজিজ্ঞাসার অবসান ঘটাতে রাজকুমারী মল্লি ত্যাগ করলেন গৃহ। বহুসাধনার পর কৈবল্য লাভ করে তিনিই হয়ে উঠলেন একজন তীর্থংকর। আধুনিক অভিজ্ঞতার চোখে দেখা প্রাচীন জীবনের এক কিংবদন্তির বিস্মৃত ইতিহাস কাহিনি হয়ে উঠে এসেছে 'তীর্থংকর মল্লিনাথ' উপন্যাসে।
বই- তীর্থংকর মল্লিনাথ
লেখক- তুষারকান্তি রায়
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.